০১:১৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অস্ট্রেলিয়ায় যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য দুঃসংবাদ

  • প্রতিনিধির নাম
  • প্রকাশিত সময় : ০১:৩৯:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ ২০২৪
  • ১০১ ভিউ

এবার বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য দুঃসংবাদ দিল অস্ট্রেলিয়া। চলতি সপ্তাহে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ভিসা নীতি আরও কঠোর করতে যাচ্ছে দেশটি। সরকারি এক হিসাব বলছে, দেশটিতে অভিবাসীর সংখ্যা রেকর্ড অবস্থায় পৌঁছেছে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী শনিবার (২৩ মার্চ) থেকে অস্ট্রেলিয়ায় স্টুডেন্ট ও গ্রাজুয়েট ভিসা প্রদানের ক্ষেত্রে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রয়োজনীয়তা আরও বাড়ানো হবে। এ ছাড়া বারবার নিয়মভঙ্গ করলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ভর্তি স্থগিত করার ক্ষমতাও পাবে অস্ট্রেলীয় সরকার। এক বিবৃতিতে অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্লেয়ার ও’নিল বলেছেন, এ পদক্ষেপের ফলে অভিবাসনের মাত্রা কমে আসবে।

আরও অধিক সংখ্যায় ‘নো ফারদার স্টে’ (আর থাকা যাবে না) শর্ত আরোপ করা হবে ভিজিটর ভিসায় প্রবেশকারীদের জন্য।

করোনাকালীন ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার জন্য ২০২২ সাল থেকে বিদেশি শিক্ষার্থী ও কর্মী গ্রহণ বাড়িয়ে দেয় অস্ট্রেলিয়া। এতে শ্রমবাজার উপকৃত হলেও আবাসন খাতের ওপর চাপ বেড়ে যায়।

সামগ্রিকভাবে, অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড ২ দশমিক ৫ শতাংশ হারে জনসংখ্যা বেড়েছে। গত সেপ্টেম্বরে শেষ হওয়া বছরে দেশটিতে ২ কোটি ৬৮ লাখেরও বেশি লোকসংখ্যা বেড়েছে।

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

আলুর দাম আরও বেড়েছে, স্বস্তি নেই ডিম-সবজিতেও

অস্ট্রেলিয়ায় যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য দুঃসংবাদ

প্রকাশিত সময় : ০১:৩৯:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ ২০২৪

এবার বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য দুঃসংবাদ দিল অস্ট্রেলিয়া। চলতি সপ্তাহে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ভিসা নীতি আরও কঠোর করতে যাচ্ছে দেশটি। সরকারি এক হিসাব বলছে, দেশটিতে অভিবাসীর সংখ্যা রেকর্ড অবস্থায় পৌঁছেছে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী শনিবার (২৩ মার্চ) থেকে অস্ট্রেলিয়ায় স্টুডেন্ট ও গ্রাজুয়েট ভিসা প্রদানের ক্ষেত্রে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রয়োজনীয়তা আরও বাড়ানো হবে। এ ছাড়া বারবার নিয়মভঙ্গ করলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ভর্তি স্থগিত করার ক্ষমতাও পাবে অস্ট্রেলীয় সরকার। এক বিবৃতিতে অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্লেয়ার ও’নিল বলেছেন, এ পদক্ষেপের ফলে অভিবাসনের মাত্রা কমে আসবে।

আরও অধিক সংখ্যায় ‘নো ফারদার স্টে’ (আর থাকা যাবে না) শর্ত আরোপ করা হবে ভিজিটর ভিসায় প্রবেশকারীদের জন্য।

করোনাকালীন ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার জন্য ২০২২ সাল থেকে বিদেশি শিক্ষার্থী ও কর্মী গ্রহণ বাড়িয়ে দেয় অস্ট্রেলিয়া। এতে শ্রমবাজার উপকৃত হলেও আবাসন খাতের ওপর চাপ বেড়ে যায়।

সামগ্রিকভাবে, অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড ২ দশমিক ৫ শতাংশ হারে জনসংখ্যা বেড়েছে। গত সেপ্টেম্বরে শেষ হওয়া বছরে দেশটিতে ২ কোটি ৬৮ লাখেরও বেশি লোকসংখ্যা বেড়েছে।