ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জব্দকৃত বালি নিলামে বিক্রি করে পাহাড়খেকো সিন্ডিকেটের হাতে তুলে দিয়ে পরিবেশের বারোটা বাজাতে তিনি দিয়েছেন বৈধতা।খালে নেই বালি, রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকা হওয়ার কারণে বিপর্যয়ে পড়া উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নে এই কান্ড ঘটিয়ে বিতর্কের মুখে পড়েছেন উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) সালেহ আহমেদ।মোহাম্মদ শাহ আলমগীরের মাধ্যমে শুধু বালি কান্ডই ঘটিয়েছে তা নয়, বালুখালী বাজারে খাস কালেকশনের নামে লাখ টাকা চাঁদাবাজির সুযোগ করে দেওয়া সহ নানা অনিয়মে জড়িত থাকার কারণে ৩৭ তম বিসিএসে নিয়োগ প্রাপ্ত এ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তৈরি হয়েছে অভিযোগের পাহাড়।
বিশ্বস্ত সুত্রে জানা গেছে, বালুবিহীন বালু ইজারা ও ৩ কোটি টাকা মূল্যের হাটবাজার বালুখালী বাজারকে ইজারা না দিয়ে কৌশলে খাস কালেকশনের নামে হরিলুটের কারনে উখিয়ার এসিল্যান্ডকে খাগড়াছড়িতে বদলি করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের অসমর্থিত একটি সূত্রে জানা গেছে, অভিযোগ থাকায় তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াও হচ্ছে।যার অংশ হিসেবে ৩০ অক্টোবর (বুধবার) জারিকৃত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সালেহ আহমেদ কে খাগড়াছড়ি জেলার মহালছড়িতে বদলি করা হয়েছে। তবে এসিল্যান্ড সালেহ আহমেদ'র দাবী,তিনি সরকারী আরোপিত নিয়মনীতি অনুসরণ করে সততার সহিত দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করেছেন।
২০২২ সালে উখিয়ায় যোগদানের দুই বছরের অধিক সময় দায়িত্ব পালন করেছেন।স্বআভাবিক নিয়মে সরকারে যেখানে দায়িত্ব দেবে,সেখানেই যেতে হবে,দায়িত্ব পালন করতে হবে।