০৪:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪, ৪ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কক্সবাজার জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের কমিটি বাতিলের দাবী

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয়, সামাজিক সুরক্ষার নিরাপদ সংগঠন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ কক্সবাজার জেলা শাখা কমিটি বিলুপ্তির দাবী জানিয়ে বিবৃতি প্রদান করেছেন কক্সবাজার সচেতন সনাতনী সমাজ। বিবৃতিতে জানানো হয়, কক্সবাজার জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃত্বে যারা রয়েছেন তাঁরা স্বেচ্ছাচারী, দূর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির সারাদেশের নিকৃষ্ট উদাহরণ। সাম্প্রতিক সময়ে ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে দেশব্যাপী সকল সম্প্রদায়ের সকল মতের ছাত্রজনতার অংশগ্রহণ ছিলো লক্ষণীয় ও সক্রিয়। ঠিক সেই সময় জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ তাঁদের দলীয় পদের দায়িত্বশীল হিসেবে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষে সরাসরি ভূমিকা পালন করেন। অভিযোগ রয়েছে, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের অফিসে আওয়ামীলীগের সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য ও অবৈধ অস্ত্র মজুদের নিরাপদ স্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তাছাড়া, জেলা কমিটির আওতাধীন বিভিন্ন উপজেলা ও পৌরসভা কমিটি অনুমোদনের সময় আর্থিক লেনদেনের সুস্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে। সনাতনীদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় উৎসব দুর্গা পূজাসহ সম্প্রদায়ের জন্য সরকারি বরাদ্দের তহবিল তসরুপ করে দূর্নীতির সর্বোচ্চ সীমা লংঘন করে বর্তমান নেতৃবৃন্দ। কক্সবাজার সচেতন সনাতনী সমাজ অনতিবিলম্বে বর্তমান কক্সবাজার জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের কমিটি বিলুপ্ত করে আর্থিক দূর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষে সরাসরি অবস্থানের ভূমিকা তদন্তের মাধ্যমে শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপার, সেনাবাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা সমূহের প্রতি আহবান জানান।

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

খুরুশকুল ইলেকট্রিশিয়ান এন্ড সেনেটারী মিস্ত্রি কল্যাণ সমিতির নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির শপথ গ্রহণ

কক্সবাজার জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের কমিটি বাতিলের দাবী

প্রকাশিত সময় : ০৭:০৯:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয়, সামাজিক সুরক্ষার নিরাপদ সংগঠন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ কক্সবাজার জেলা শাখা কমিটি বিলুপ্তির দাবী জানিয়ে বিবৃতি প্রদান করেছেন কক্সবাজার সচেতন সনাতনী সমাজ। বিবৃতিতে জানানো হয়, কক্সবাজার জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃত্বে যারা রয়েছেন তাঁরা স্বেচ্ছাচারী, দূর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির সারাদেশের নিকৃষ্ট উদাহরণ। সাম্প্রতিক সময়ে ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে দেশব্যাপী সকল সম্প্রদায়ের সকল মতের ছাত্রজনতার অংশগ্রহণ ছিলো লক্ষণীয় ও সক্রিয়। ঠিক সেই সময় জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ তাঁদের দলীয় পদের দায়িত্বশীল হিসেবে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষে সরাসরি ভূমিকা পালন করেন। অভিযোগ রয়েছে, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের অফিসে আওয়ামীলীগের সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য ও অবৈধ অস্ত্র মজুদের নিরাপদ স্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তাছাড়া, জেলা কমিটির আওতাধীন বিভিন্ন উপজেলা ও পৌরসভা কমিটি অনুমোদনের সময় আর্থিক লেনদেনের সুস্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে। সনাতনীদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় উৎসব দুর্গা পূজাসহ সম্প্রদায়ের জন্য সরকারি বরাদ্দের তহবিল তসরুপ করে দূর্নীতির সর্বোচ্চ সীমা লংঘন করে বর্তমান নেতৃবৃন্দ। কক্সবাজার সচেতন সনাতনী সমাজ অনতিবিলম্বে বর্তমান কক্সবাজার জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের কমিটি বিলুপ্ত করে আর্থিক দূর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষে সরাসরি অবস্থানের ভূমিকা তদন্তের মাধ্যমে শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য জেলা প্রশাসন, পুলিশ সুপার, সেনাবাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা সমূহের প্রতি আহবান জানান।