১০:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কক্সবাজার শহরের ঘোনার পাড়ায় সুস্থ পরিবেশে অস্বস্তি হচ্ছে হলুদ মরিচের কল

  • প্রতিনিধির নাম
  • প্রকাশিত সময় : ১০:০৫:৩৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ ২০২৪
  • ৮৫ ভিউ

মনসুর আলম মুন্না, কক্সবাজার: কক্সবাজার পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের ঘোনারপাড়া এলাকায় আলমগীর টাওয়ারের পাশ্বে পরিবেশ অমান্য করে হলুদ মরিচের মেশিন বসিয়ে চলাচলের ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে আলমগীর নামের এক যুবক। এমন জঘন্যতম কাজের কারণে ঘরে কিংবা দোকানে বসা যাচ্ছেনা বলে দাবী করেন স্থানীয় এলাকাবাসী।

পাশাপাশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ছাত্রছাত্রীদের যাতায়াতের সময় নাকে মুখে মরিচের গুঁড়ার কারণে কার্বন ডাই-অক্সাইড অক্সিজেনের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। এলাকবাসীর এই সমস্যা দূরীকরণে বারবার সামাজিকভাবে অভিযোগ করলেও কোন প্রকারেই মেশিন তুলিয়া নিচ্ছেনা বলে দাবি করেন স্থানীয় লোকজনসহ একাধিক পথচারী।এদিকে আলমগীর নিজেকে প্রভাবশালী দাবী করে নিজের বসানো মেশিন দিয়ে দিনের পর দিন মরিচ ও হলুদ পিসিয়ে দুর্ভোগে ফেলেছেন। ঘরে ছোট বাচ্চা ও বৃদ্ধ মানুষের জন্য সবচেয়ে বেশী ভয়ংকর হিসেবে কাজ করছে তার বসানো মেশিন।

পাশ্বের মুদির দোকানদারদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন। তারাও চাই এই মেশিনটি পরিবেশের সাথে মিশ্রিত হয় এমন জায়গা বসানো। বর্তমানে যেখানে মেশিন বসানো হয়েছে সেখানে কোন প্রকারেই পরিবেশের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এলাকার একাধিক মানুষের একটাই দাবী অচিরেই এ অবৈধ মেশিন তুলে ফেলার। অন্যতায় এলাকাবাসী মিলে মেশিন তুলে ফেলার জন্য মানববন্ধনের হুশিয়ারী দেন।

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

আইন শৃঙ্খলা, দ্রব্যমুল্য, সংস্কার বিষয়ে সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ- ধর্ম উপদেষ্টা

কক্সবাজার শহরের ঘোনার পাড়ায় সুস্থ পরিবেশে অস্বস্তি হচ্ছে হলুদ মরিচের কল

প্রকাশিত সময় : ১০:০৫:৩৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ ২০২৪

মনসুর আলম মুন্না, কক্সবাজার: কক্সবাজার পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের ঘোনারপাড়া এলাকায় আলমগীর টাওয়ারের পাশ্বে পরিবেশ অমান্য করে হলুদ মরিচের মেশিন বসিয়ে চলাচলের ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে আলমগীর নামের এক যুবক। এমন জঘন্যতম কাজের কারণে ঘরে কিংবা দোকানে বসা যাচ্ছেনা বলে দাবী করেন স্থানীয় এলাকাবাসী।

পাশাপাশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ছাত্রছাত্রীদের যাতায়াতের সময় নাকে মুখে মরিচের গুঁড়ার কারণে কার্বন ডাই-অক্সাইড অক্সিজেনের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। এলাকবাসীর এই সমস্যা দূরীকরণে বারবার সামাজিকভাবে অভিযোগ করলেও কোন প্রকারেই মেশিন তুলিয়া নিচ্ছেনা বলে দাবি করেন স্থানীয় লোকজনসহ একাধিক পথচারী।এদিকে আলমগীর নিজেকে প্রভাবশালী দাবী করে নিজের বসানো মেশিন দিয়ে দিনের পর দিন মরিচ ও হলুদ পিসিয়ে দুর্ভোগে ফেলেছেন। ঘরে ছোট বাচ্চা ও বৃদ্ধ মানুষের জন্য সবচেয়ে বেশী ভয়ংকর হিসেবে কাজ করছে তার বসানো মেশিন।

পাশ্বের মুদির দোকানদারদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন। তারাও চাই এই মেশিনটি পরিবেশের সাথে মিশ্রিত হয় এমন জায়গা বসানো। বর্তমানে যেখানে মেশিন বসানো হয়েছে সেখানে কোন প্রকারেই পরিবেশের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এলাকার একাধিক মানুষের একটাই দাবী অচিরেই এ অবৈধ মেশিন তুলে ফেলার। অন্যতায় এলাকাবাসী মিলে মেশিন তুলে ফেলার জন্য মানববন্ধনের হুশিয়ারী দেন।