ফুটপাতে পথচারী হাঁটার জায়গায় একের পর এক অবৈধ অস্থায়ী দোকান। কোনোটি ফলের দোকান,কোনোটি ইলেকট্রনিক দোকান,আবার কোনোটি সিগারেট বা ভাজাপোড়া বিক্রির। কোথাও কোথাও ফুটপাত ছাড়িয়ে দোকান চলে গেছে সড়কে। বাধ্য হয়ে পথচারীদের ফুটপাত ছেড়ে হাঁটতে হয় সড়ক দিয়ে। এমন দৃশ্য দেখা যায় কক্সবাজার শহর জুড়েই বেশির ভাগ সড়কের পাশেই এমন চিত্র। ফুটপাত দখলের কারণে যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে শহরের বাসিন্দারা। সূত্রে জানা যায়, গত বছর থেকে এই পর্যন্ত কোনো ফুটপাত দখলমুক্ত করতে কোন ধরণের অভিযান না চালানোর কারণে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে ফুটপাত দখলের মহা উৎসব।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,খুরুশকুল রাস্তা মাথা, বাজারঘাটা,পান বাজার সড়ক,কালুর দোকান,গুনগাছ তলা,কলাতলী ডলফিন মোড় সহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অবৈধভাবে ফুটপাত দখল করে রমরমা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে এই সব অবৈধ ব্যবসায়ী। ফুটপাতে দোকান হওয়ায় পথচারীরা বাধ্য হয়ে হাঁটছেন রাস্তা দিয়ে। বামিজ মাকেট,বাজারঘাটা পান বাজাট সড়ক ফুটপাত দখলের কারণে তীব্র যানযট লেগে থাকে সারাক্ষণ।এইদিকে মানুষের মানসিক সমস্যা আর অন্যদিকে মানুষের গুরুত্বপূর্ণ সময় নষ্ট হচ্ছে। জালাল নামে পথচারী বলেন,বার্মিজ মার্কেট থেকে থানা রোড পর্যন্ত ফুটপাত ফল ব্যবসায়ীদের দখলে তাদের কারণে মেইন রাস্তা দিয়ে মানুষদের চলাচল করতে হচ্ছে এইসব অবৈধ দখলদার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। স্থানীয় একাধিক বাসিন্দা জানিয়েছে, ফুটপাত ও রাস্তা হকারদের দখলে থাকায় শহরবাসীকে মারাত্মক সমস্যায় পড়তে হচ্ছে ।
প্রতিনিয়ত যানজটের সম্মুখীন হতে হচ্ছে, চলাচলে অসুবিধা হচ্ছে। ফল ব্যবসায়ী কলিম উল্লাহ জানান বাজারঘাটা প্রতিটি ফল দোকানের সামনে ফলের ঝুড়ি ভিতরের জায়গা কম হওয়ার দোকানের সামনে রাখতে হচ্ছে কিন্তু মাঝেমধ্যে এই সবের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন জরিমানা করেন কিন্তু ফুটপাতে রাখতে হচ্ছে কিন্তু আমরা সচেতন হলে ফুটপাত দখল হবে না।শুধু যে আমরা এমন করি তা না আমাদের সামনে রাস্তায় সিএনজি সারি সারি রাখায় যানযট সৃষ্টি হচ্ছে। কক্সবাজার পৌর মেয়র মাহাবুবুর রহমান চৌধুরী মাবু জানান রমজান শেষে এইসব ফুটপাত বিরুদ্ধে চলবে অভিযান সকল ধরণের অবৈধ স্থাপনাগুলো উচ্ছেদ করা হবে,তার সঙ্গে পৌরসভা যানযট নিরসন করা হবে।