১২:৪৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘গাজায় শিশুদের ওপর হামলা, বিশ্বমানবতা কোথায়’

ফিলিস্তিনের গাজায় শিশু ও নারীদের ওপর ইসরায়েলি হামলা চালানো হচ্ছে। এসব হামলায় যখন বহু শিশু মারা যাচ্ছে, তখন বিশ্বমানবতা কোথায়?
রোববার (১৭ মার্চ) দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় শিশু দিবসের অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদানের সময় এমন প্রশ্ন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, আমরা সব সময় নির্যাতিত মানুষের পাশে আছি। অনেকে শিশু অধিকার-মানবাধিকারের কথা বলে সোচ্চার থাকে। কিন্তু গাজায় যখন শিশু-নারীদের ওপর হামলা চালানো হয়, তখন তারা কোথায় থাকে? তাদের মানবতাবোধ কোথায় থাকে?
আজকের শিশুদের আগামী দিনের উন্নত বাংলা গড়ার কারিগর হিসেবে দেখতে চান জানিয়ে তিনি বলেন, পড়াশোনার নামে চাপ নয়, মেধা-মননের বিকাশই গুরুত্বপূর্ণ।
সরকারপ্রধান বলেন, ‘মেধা-মননের সুযোগ যাতে শিশুরা পায়, পড়াশোনার নামে চাপ তৈরি করবেন না। সেভাবেই আমরা কারিকুলাম করছি।’
তিনি আরও বলেন, আমরা শিশুদের ঝরে পড়ার হার কমিয়ে এনেছি। আগামী দিনে স্মার্ট ও উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তোলার মূল নেতৃত্ব দেবে আজকের শিশু-কিশোররা। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার উপযুক্ত নাগরিক হিসেবে আমরা শিশুদের গড়ে তুলছি।
‘আজকের শিশুরা গড়ে উঠবে স্মার্ট নাগরিক হিসেবে, এটাই আমাদের অঙ্গিকার’, যোগ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনুষ্ঠানে সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার আর অসচ্ছল মেধাবীদের মধ্যে আর্থিক অনুদান তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

আলুর দাম আরও বেড়েছে, স্বস্তি নেই ডিম-সবজিতেও

‘গাজায় শিশুদের ওপর হামলা, বিশ্বমানবতা কোথায়’

প্রকাশিত সময় : ০১:১৫:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ মার্চ ২০২৪

ফিলিস্তিনের গাজায় শিশু ও নারীদের ওপর ইসরায়েলি হামলা চালানো হচ্ছে। এসব হামলায় যখন বহু শিশু মারা যাচ্ছে, তখন বিশ্বমানবতা কোথায়?
রোববার (১৭ মার্চ) দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় শিশু দিবসের অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদানের সময় এমন প্রশ্ন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, আমরা সব সময় নির্যাতিত মানুষের পাশে আছি। অনেকে শিশু অধিকার-মানবাধিকারের কথা বলে সোচ্চার থাকে। কিন্তু গাজায় যখন শিশু-নারীদের ওপর হামলা চালানো হয়, তখন তারা কোথায় থাকে? তাদের মানবতাবোধ কোথায় থাকে?
আজকের শিশুদের আগামী দিনের উন্নত বাংলা গড়ার কারিগর হিসেবে দেখতে চান জানিয়ে তিনি বলেন, পড়াশোনার নামে চাপ নয়, মেধা-মননের বিকাশই গুরুত্বপূর্ণ।
সরকারপ্রধান বলেন, ‘মেধা-মননের সুযোগ যাতে শিশুরা পায়, পড়াশোনার নামে চাপ তৈরি করবেন না। সেভাবেই আমরা কারিকুলাম করছি।’
তিনি আরও বলেন, আমরা শিশুদের ঝরে পড়ার হার কমিয়ে এনেছি। আগামী দিনে স্মার্ট ও উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তোলার মূল নেতৃত্ব দেবে আজকের শিশু-কিশোররা। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার উপযুক্ত নাগরিক হিসেবে আমরা শিশুদের গড়ে তুলছি।
‘আজকের শিশুরা গড়ে উঠবে স্মার্ট নাগরিক হিসেবে, এটাই আমাদের অঙ্গিকার’, যোগ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনুষ্ঠানে সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার আর অসচ্ছল মেধাবীদের মধ্যে আর্থিক অনুদান তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।