১২:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চাঁন্দের পাড়ায় তাবলীগ ও মসজিদের নাম ভাঙ্গিয়ে জোরপূর্বক জায়গা দখলের অভিযোগ।

কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা চাঁদের পাড়া এলাকায় ভূমি দুস্য মেরিন সিটির ফেরদৌস এর বিরুদ্ধে তাবলীগ ও মসজিদের নামে জোরপূর্বক জায়গা দখলের পায়তারার অভিযোগ উঠেছে।

কক্সবাজার জেলার প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত মেরিন সিটি গ্রুপের মালিক ফেরদৌস নিরীহ মানুষের কাছ থেকে জায়গা ক্রয় করবে বলে জিম্মি করে ফেলেন, অসহায় মানুষগুলো নিরুপায় হয়ে পথ খুঁজে পান না অল্পে মূল্যে হাতিয়েনেন সেইসব জায়গা।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ফেরদৌস হঠাৎ লজিং মাষ্টার ও বাসের টিকিট বিক্রিতা থেকে কি ভাবে সে এত দ্রুত সময়ের মধ্যে একটি গ্রুপের মালিক হয়ে গেছে সেই রহস্য এখনও অজানা।

ভুক্তভোগী পরিবার জানান মূলত ফেরদৌস বাংলা বাজারের দালাল আমিন মেম্বার ও রোহিঙ্গা টোকাই দিয়ে একটি নিজস্ব অস্ত্রোদারী কেডার বাহিনী তৈরী করে।এইসব সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে মহুরী পাড়া, চেইন্দা, রাবার ড্যাম, সাদর পাড়ার আসে পাশের নিরীহ মানুষের সমস্ত জমি জামা জোর পূর্বক জবর দখল করে আজ সে কোটি পতি। যার ভয়ে এখন কেউ মুখ খোলার সাহস পাই না। কেউ কিছু বললেই মামলা হামলার ভয় দেখায়।

যার চাক্ষুষ সাক্ষী আমাদের বাপ দাদাদের রেজিস্ট্রি জায়গা রাবার ড্যাম সড়ক আল বয়ান ইনস্টিটিউট এর পাশে জোর করে দখল করে ভূয়া দলিল তৈরী করে কক্সবাজার তাবলীগ (সাদ গ্রুপ)লোকজন এর নিকট অর্ধেক দামে বিক্রি করে দেওয়ার জন্য বায়না করে ।

যার প্রকৃত মালিক রমিজ আহাম্মদ সিকদার গং। উক্ত জমির একটি বিএস সংশোধনী মামলা মাননীয় যুগ্ম জেলা জজ ১ম আদালত, কক্সবাজার মোকাম অপর- ৩৪/২০২০ইং চলমান আছে।

ভুক্তভোগী সেলিনা আক্তার বলেন জমির উপর সব ধরনের ক্রয় বিক্রয় উপর কোর্ট এর নিষেধাজ্ঞা চলমান।জমি উপর আমরা কাজের বাধা দিলে অস্ত্রোদারী ফেরদৌস বাহিনী আমাদের উপর আক্রমণ করে। এ ব্যাপারে আমরা বেশ কয়েক বার কক্সবাজার সদর থানায় একটি জিডি করতে যায় কিন্তু ফেরদৌস এর অবৈধ টাকার জোরে জিডি নেন নাই। উল্টো আমাদের নামে একটি পত্রিকায় ডাহা মিথ্যা ও সম্পূর্ণ বানোয়াট একটা সংবাদ প্রকাশ করে এবং মিথ্যা মামলার হুমকি দিচ্ছে। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।

এবং উক্ত জমি সঠিক মালিক এর নিকট হস্তান্তর করার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।

ফেরদৌসের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে জানান এটা আমার পৈত্তিক সম্পত্তি নয়,আমি একজন থেকে কেনা জায়গা তাই আমরা ভোগ করতেছি।যারা সম্পত্তি দাবী করছে তাদের আরএস আছে কিন্তু বিএস নেই।

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

আলুর দাম আরও বেড়েছে, স্বস্তি নেই ডিম-সবজিতেও

চাঁন্দের পাড়ায় তাবলীগ ও মসজিদের নাম ভাঙ্গিয়ে জোরপূর্বক জায়গা দখলের অভিযোগ।

প্রকাশিত সময় : ০৭:৩২:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪

কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা চাঁদের পাড়া এলাকায় ভূমি দুস্য মেরিন সিটির ফেরদৌস এর বিরুদ্ধে তাবলীগ ও মসজিদের নামে জোরপূর্বক জায়গা দখলের পায়তারার অভিযোগ উঠেছে।

কক্সবাজার জেলার প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত মেরিন সিটি গ্রুপের মালিক ফেরদৌস নিরীহ মানুষের কাছ থেকে জায়গা ক্রয় করবে বলে জিম্মি করে ফেলেন, অসহায় মানুষগুলো নিরুপায় হয়ে পথ খুঁজে পান না অল্পে মূল্যে হাতিয়েনেন সেইসব জায়গা।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ফেরদৌস হঠাৎ লজিং মাষ্টার ও বাসের টিকিট বিক্রিতা থেকে কি ভাবে সে এত দ্রুত সময়ের মধ্যে একটি গ্রুপের মালিক হয়ে গেছে সেই রহস্য এখনও অজানা।

ভুক্তভোগী পরিবার জানান মূলত ফেরদৌস বাংলা বাজারের দালাল আমিন মেম্বার ও রোহিঙ্গা টোকাই দিয়ে একটি নিজস্ব অস্ত্রোদারী কেডার বাহিনী তৈরী করে।এইসব সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে মহুরী পাড়া, চেইন্দা, রাবার ড্যাম, সাদর পাড়ার আসে পাশের নিরীহ মানুষের সমস্ত জমি জামা জোর পূর্বক জবর দখল করে আজ সে কোটি পতি। যার ভয়ে এখন কেউ মুখ খোলার সাহস পাই না। কেউ কিছু বললেই মামলা হামলার ভয় দেখায়।

যার চাক্ষুষ সাক্ষী আমাদের বাপ দাদাদের রেজিস্ট্রি জায়গা রাবার ড্যাম সড়ক আল বয়ান ইনস্টিটিউট এর পাশে জোর করে দখল করে ভূয়া দলিল তৈরী করে কক্সবাজার তাবলীগ (সাদ গ্রুপ)লোকজন এর নিকট অর্ধেক দামে বিক্রি করে দেওয়ার জন্য বায়না করে ।

যার প্রকৃত মালিক রমিজ আহাম্মদ সিকদার গং। উক্ত জমির একটি বিএস সংশোধনী মামলা মাননীয় যুগ্ম জেলা জজ ১ম আদালত, কক্সবাজার মোকাম অপর- ৩৪/২০২০ইং চলমান আছে।

ভুক্তভোগী সেলিনা আক্তার বলেন জমির উপর সব ধরনের ক্রয় বিক্রয় উপর কোর্ট এর নিষেধাজ্ঞা চলমান।জমি উপর আমরা কাজের বাধা দিলে অস্ত্রোদারী ফেরদৌস বাহিনী আমাদের উপর আক্রমণ করে। এ ব্যাপারে আমরা বেশ কয়েক বার কক্সবাজার সদর থানায় একটি জিডি করতে যায় কিন্তু ফেরদৌস এর অবৈধ টাকার জোরে জিডি নেন নাই। উল্টো আমাদের নামে একটি পত্রিকায় ডাহা মিথ্যা ও সম্পূর্ণ বানোয়াট একটা সংবাদ প্রকাশ করে এবং মিথ্যা মামলার হুমকি দিচ্ছে। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।

এবং উক্ত জমি সঠিক মালিক এর নিকট হস্তান্তর করার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।

ফেরদৌসের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে জানান এটা আমার পৈত্তিক সম্পত্তি নয়,আমি একজন থেকে কেনা জায়গা তাই আমরা ভোগ করতেছি।যারা সম্পত্তি দাবী করছে তাদের আরএস আছে কিন্তু বিএস নেই।