০৬:৫৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঝিলংজার লিংকরোডে আওয়ামী ক্যাডার শরীফ হোসেনের নেতৃত্বে প্রাণনাশের হুমিক, জবর দখলের অভিযোগ

যুব লীগের সন্ত্রাসী মুবিনুল হক ও তার পুত্র ছাত্রলীগের ক্যাডার শরীফ হোসেনের নেতৃত্বে জমি দখল। স্থানীয় মুবিনুল হক ও তার পুত্র শরীফ হোসেন এলাকার চিহ্নিত দুষ্ট প্রকৃতির লোক। তাদের পেশা হল নিরীহ লোকজনের জায়গা জমি জোর পূর্বক দখল, চাঁদাবাজি ,বাকঁখালী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে পরিবেশ দূষণ ইত্যাদি নানা অপকর্ম। সরকার পরিবর্তনের পর প্রশাসনের দূর্বলতার সুযোগ নিয়ে তারা লিংক রোড়ে নিরীহ বাসিন্দা সড়ক ও জনপথ বিভাগের (অব:) উপসহকারী প্রকৌশলী জনাব ডা. আবদুর রশীদের দীর্ঘ দিনের ৫৫/৫৬বছরের ভোগদখলীয় জমিটি কেড়ে নেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত। আবদুর রশিদের পরিবার সম্পূর্ন খাসজমি ২৩৫৪৭ নং দাগের ১নং খাস খতিয়ানে বসবাস করে আসছে। যা বিগত ১৯৯৯ সালে সরকারি খাস জমির বন্দোবস্তের নীতিমালা অনুযায়ী লিজের আবেদন করলে তাহা ভূমি ও তহসিল অফিসের চূড়ান্ত দখলে থাকার অনুকূল তদন্ত রিপোর্ট সহ চূড়ান্ত প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।যাহা দীর্ঘ মেয়াদী বন্দোবস্ত মামলা নং ৫২/৯৯—২০০০ সৃজন করে।যার স্মারক নং ১২.৪১৫/১১২৬/খাভূত, সদর তাং ১৪/১২/১৯৯৯ইং। আর অপরদিকে মুবিনুল হকের নামে সৃজিত খতিয়ান ৮৬৭৯ বি.এস দাগ নং ২৩৫৩৭ দাগের জমি সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীনে অধিগ্রহণকৃত এবং ঐ দাগের সকল জমি সড়কে ও ফুটপাতে পতিত।

আবদুর রশীদ ও তাহার পুত্রগন এলাকায় সুপরিচিত এবং হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে মানবসেবায় অধ্যাবদি নিয়োজিত আছে। উক্ত বসত ভিটায় তাহারা পরিবার পরিজন নিয়ে ১৯৬৯ ইং হতে বসবাস করে আসছে। ঐ জমিতে কাহার ও কোন দাবি বা স্বত্ব ছিল না। অপরদিকে জায়গা জমির দাম বৃদ্ধি পাওয়ার কারনে মুবিনুল হক ও তার পুত্র শরীফ ও আশেক সন্ত্রাসী কায়দায় উক্ত জমি জোরপূর্বক দখলের উদ্দেশ্যে উন্মত্ত হায়েনার মত উঠেপরে লেগেছে।

তাহারা এলাকায় চিহ্নিত অপরাধী এবং দুষ্ট প্রকৃতির লোক কি না তাহা সরকারি প্রশাসন ও গোয়েন্দা বিভাগ একটু নজর দিলেই তার বাস্তব প্রমান পেয়ে যাবেন।শরীফ হোসেন সিকদার কক্সবাজার সরকারি কলেজের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠন ছাত্র লীগের সিনিয়র যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।তার বিরুদ্ধে সাধারন শিক্ষার্থীদের অত্যাচার, হামলা,মারধর ও আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের ছত্রছায়ায় সাধারন শিক্ষার্থীদের মিথ্যা মামলা দেওয়ার ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজি করা সহ একাধিক গুরুতর অভিযোগ রয়েছে।

তার পিতাও একজন কুখ্যাত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ,যুবলীগের চিহ্নিত মাস্তান, ভূমি দস্যু ও বাকঁখালী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে পরিবেশ দূষণ করে একাধিক বার মামলা ও জরিমানা গুনতে বাধ্য হয়েছিল। তদুপরি সড়ক ও জনপথ বিভাগের নামে ১৯৫৪—৫৫সালে অধিগ্রহণ কৃত আর.এস ৬৭০১,৬৭০২,৬৭০৩,৬৭০৪,৬৭০৫, দাগের অনুকূলে বি.এস ২৩৫৩৭ দাগ নং এর সৃজিত ৮৬৭৯ বি.এস খতিয়ানে ৫ শতক জমি মুবিনুল হকের নামে খতিয়ান ভুক্ত করেছে যা সম্পূর্ন বেআইনি ও বিধি বহির্ভূত। যাহা ভূমি অফিসের কতিপয় দূর্নীতি বাজ কর্মচারীর সহায়তায় সড়ক বিভাগের অনুকূলে স্পষ্ট গেজেট প্রচারিত থাকার পর ও ফ্যাসিস্ট দূর্নীতি বাজ আওয়ামী দলীয় সরকারের অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে উক্ত ভুয়া, জ্বাল দলিল ও খতিয়ান সৃজন করার প্রয়াস পায়। এমতাবস্থায় প্রশাসনের কাছে ও যথাযথ কতৃপক্ষের কাছে আমাদের আবেদন ঐ সকল ভূমি দস্যু দের সরকারি অধিগ্রহণ কৃত জমির উপর সৃজিত জ্বাল দলিল,খতিয়ান অবিলম্বে জব্দ করে আইনের আওতায় এনে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করছি।

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

জমে উঠেছে বৃহত্তর বাদশাঘোনা সমাজ পরিচালনা কমিটির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনের প্রচার প্রচারণা

ঝিলংজার লিংকরোডে আওয়ামী ক্যাডার শরীফ হোসেনের নেতৃত্বে প্রাণনাশের হুমিক, জবর দখলের অভিযোগ

প্রকাশিত সময় : ০২:৫১:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ নভেম্বর ২০২৪

যুব লীগের সন্ত্রাসী মুবিনুল হক ও তার পুত্র ছাত্রলীগের ক্যাডার শরীফ হোসেনের নেতৃত্বে জমি দখল। স্থানীয় মুবিনুল হক ও তার পুত্র শরীফ হোসেন এলাকার চিহ্নিত দুষ্ট প্রকৃতির লোক। তাদের পেশা হল নিরীহ লোকজনের জায়গা জমি জোর পূর্বক দখল, চাঁদাবাজি ,বাকঁখালী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে পরিবেশ দূষণ ইত্যাদি নানা অপকর্ম। সরকার পরিবর্তনের পর প্রশাসনের দূর্বলতার সুযোগ নিয়ে তারা লিংক রোড়ে নিরীহ বাসিন্দা সড়ক ও জনপথ বিভাগের (অব:) উপসহকারী প্রকৌশলী জনাব ডা. আবদুর রশীদের দীর্ঘ দিনের ৫৫/৫৬বছরের ভোগদখলীয় জমিটি কেড়ে নেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত। আবদুর রশিদের পরিবার সম্পূর্ন খাসজমি ২৩৫৪৭ নং দাগের ১নং খাস খতিয়ানে বসবাস করে আসছে। যা বিগত ১৯৯৯ সালে সরকারি খাস জমির বন্দোবস্তের নীতিমালা অনুযায়ী লিজের আবেদন করলে তাহা ভূমি ও তহসিল অফিসের চূড়ান্ত দখলে থাকার অনুকূল তদন্ত রিপোর্ট সহ চূড়ান্ত প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।যাহা দীর্ঘ মেয়াদী বন্দোবস্ত মামলা নং ৫২/৯৯—২০০০ সৃজন করে।যার স্মারক নং ১২.৪১৫/১১২৬/খাভূত, সদর তাং ১৪/১২/১৯৯৯ইং। আর অপরদিকে মুবিনুল হকের নামে সৃজিত খতিয়ান ৮৬৭৯ বি.এস দাগ নং ২৩৫৩৭ দাগের জমি সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীনে অধিগ্রহণকৃত এবং ঐ দাগের সকল জমি সড়কে ও ফুটপাতে পতিত।

আবদুর রশীদ ও তাহার পুত্রগন এলাকায় সুপরিচিত এবং হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে মানবসেবায় অধ্যাবদি নিয়োজিত আছে। উক্ত বসত ভিটায় তাহারা পরিবার পরিজন নিয়ে ১৯৬৯ ইং হতে বসবাস করে আসছে। ঐ জমিতে কাহার ও কোন দাবি বা স্বত্ব ছিল না। অপরদিকে জায়গা জমির দাম বৃদ্ধি পাওয়ার কারনে মুবিনুল হক ও তার পুত্র শরীফ ও আশেক সন্ত্রাসী কায়দায় উক্ত জমি জোরপূর্বক দখলের উদ্দেশ্যে উন্মত্ত হায়েনার মত উঠেপরে লেগেছে।

তাহারা এলাকায় চিহ্নিত অপরাধী এবং দুষ্ট প্রকৃতির লোক কি না তাহা সরকারি প্রশাসন ও গোয়েন্দা বিভাগ একটু নজর দিলেই তার বাস্তব প্রমান পেয়ে যাবেন।শরীফ হোসেন সিকদার কক্সবাজার সরকারি কলেজের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠন ছাত্র লীগের সিনিয়র যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।তার বিরুদ্ধে সাধারন শিক্ষার্থীদের অত্যাচার, হামলা,মারধর ও আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের ছত্রছায়ায় সাধারন শিক্ষার্থীদের মিথ্যা মামলা দেওয়ার ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজি করা সহ একাধিক গুরুতর অভিযোগ রয়েছে।

তার পিতাও একজন কুখ্যাত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ,যুবলীগের চিহ্নিত মাস্তান, ভূমি দস্যু ও বাকঁখালী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে পরিবেশ দূষণ করে একাধিক বার মামলা ও জরিমানা গুনতে বাধ্য হয়েছিল। তদুপরি সড়ক ও জনপথ বিভাগের নামে ১৯৫৪—৫৫সালে অধিগ্রহণ কৃত আর.এস ৬৭০১,৬৭০২,৬৭০৩,৬৭০৪,৬৭০৫, দাগের অনুকূলে বি.এস ২৩৫৩৭ দাগ নং এর সৃজিত ৮৬৭৯ বি.এস খতিয়ানে ৫ শতক জমি মুবিনুল হকের নামে খতিয়ান ভুক্ত করেছে যা সম্পূর্ন বেআইনি ও বিধি বহির্ভূত। যাহা ভূমি অফিসের কতিপয় দূর্নীতি বাজ কর্মচারীর সহায়তায় সড়ক বিভাগের অনুকূলে স্পষ্ট গেজেট প্রচারিত থাকার পর ও ফ্যাসিস্ট দূর্নীতি বাজ আওয়ামী দলীয় সরকারের অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে উক্ত ভুয়া, জ্বাল দলিল ও খতিয়ান সৃজন করার প্রয়াস পায়। এমতাবস্থায় প্রশাসনের কাছে ও যথাযথ কতৃপক্ষের কাছে আমাদের আবেদন ঐ সকল ভূমি দস্যু দের সরকারি অধিগ্রহণ কৃত জমির উপর সৃজিত জ্বাল দলিল,খতিয়ান অবিলম্বে জব্দ করে আইনের আওতায় এনে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করছি।