০২:২৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

টেকনাফের ‘শীর্ষ ডাকাত’ শাহ আলম গ্রেপ্তার

কক্সবাজারের টেকনাফের একাধিক মামলার পলাতক আসামি ‘শীর্ষ ডাকাত’ শাহ আলমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শাহ আলম প্রকাশ ওরফে ডাকাত শাহ আলম (৩৬) টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের রঙ্গিখালী গাজীপাড়া এলাকার আব্দুল মজদি প্রকাশ ভোলাইয়া বেদার ছেলে। শুক্রবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যায় কক্সবাজার সদর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানা গেছে।

শনিবার (৩০ মার্চ) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ মডেল থানার ওসি মুহাম্মদ ওসমান গণি। তিনি জানান, গোপন সংবাদে জানা যায় একাধিক মামলার পলাতক আসামি শাহ আলম বাহিনীর প্রধান ডাকাত শাহ আলম কক্সবাজার সদর এলাকায় অবস্থান করছে। ওই সংবাদের ভিত্তিতে জেলা গোয়েন্দার সহযোগিতায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

পুলিশ দাবি করে, শাহ আলমের বিরুদ্ধে একাধিক খুন, অপহরণ, অস্ত্র, পুলিশ এ্যাসল্ট, চুরি, মাদক ও মারামারি মামলা রয়েছে। তার বিরুদ্ধে বর্তমানে টেকনাফ থানায় খুনের মামলাসহ ৫টি তদন্তাধীন মামলা এবং ২টি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা মুলতবি রয়েছে। এছাড়া এই আসামির বিরুদ্ধে একাধিক মামলা আদালতে বিচারাধীর রয়েছে।

পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, শাহ আলম রঙ্গীখালি এলাকায় গহীন পাহাড়ে ৪০ থেকে ৫০ জনের একটি অপহরণ চক্র গড়ে তুলেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে টেকনাফে অপহরণগুলোর মূল ভূমিকায় ছিলেন ডাকাত শাহ আলম। এছাড়া গহীন পাহাড়ে অস্ত্র তৈরির কারখানা গড়ে তুলেছেন তিনি। তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাগ্রহণ করা হয়েছে বলে জানান টেকনাফ মডেল থানার ওসি।

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

‘স্টেপ ডাউন ইউনুস’পোস্ট করে আটক হলেন যুবক!

টেকনাফের ‘শীর্ষ ডাকাত’ শাহ আলম গ্রেপ্তার

প্রকাশিত সময় : ০১:৫৭:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ মার্চ ২০২৪

কক্সবাজারের টেকনাফের একাধিক মামলার পলাতক আসামি ‘শীর্ষ ডাকাত’ শাহ আলমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শাহ আলম প্রকাশ ওরফে ডাকাত শাহ আলম (৩৬) টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের রঙ্গিখালী গাজীপাড়া এলাকার আব্দুল মজদি প্রকাশ ভোলাইয়া বেদার ছেলে। শুক্রবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যায় কক্সবাজার সদর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানা গেছে।

শনিবার (৩০ মার্চ) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ মডেল থানার ওসি মুহাম্মদ ওসমান গণি। তিনি জানান, গোপন সংবাদে জানা যায় একাধিক মামলার পলাতক আসামি শাহ আলম বাহিনীর প্রধান ডাকাত শাহ আলম কক্সবাজার সদর এলাকায় অবস্থান করছে। ওই সংবাদের ভিত্তিতে জেলা গোয়েন্দার সহযোগিতায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

পুলিশ দাবি করে, শাহ আলমের বিরুদ্ধে একাধিক খুন, অপহরণ, অস্ত্র, পুলিশ এ্যাসল্ট, চুরি, মাদক ও মারামারি মামলা রয়েছে। তার বিরুদ্ধে বর্তমানে টেকনাফ থানায় খুনের মামলাসহ ৫টি তদন্তাধীন মামলা এবং ২টি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা মুলতবি রয়েছে। এছাড়া এই আসামির বিরুদ্ধে একাধিক মামলা আদালতে বিচারাধীর রয়েছে।

পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, শাহ আলম রঙ্গীখালি এলাকায় গহীন পাহাড়ে ৪০ থেকে ৫০ জনের একটি অপহরণ চক্র গড়ে তুলেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে টেকনাফে অপহরণগুলোর মূল ভূমিকায় ছিলেন ডাকাত শাহ আলম। এছাড়া গহীন পাহাড়ে অস্ত্র তৈরির কারখানা গড়ে তুলেছেন তিনি। তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাগ্রহণ করা হয়েছে বলে জানান টেকনাফ মডেল থানার ওসি।