০৮:৫৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পাহাড়ে অবৈধ বসতি ১৫ দিনের মধ্যে বিদ্যুৎ-পানির সংযোগ বিচ্ছিন্নের নির্দেশ

  • ডেক্স নিউজ
  • প্রকাশিত সময় : ০৩:০৫:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন ২০২৪
  • ৯৭ ভিউ

চট্টগ্রাম নগরের ২৬টি পাহাড়ে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা বসতি থেকে ১৫ দিনের মধ্যে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্নের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে পানি ও গ্যাসের যেসব অবৈধ সংযোগ রয়েছে সেগুলোও বিচ্ছিন্ন করার নির্দেশ দেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো.তোফায়েল ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২০ জুন) বিকেলে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটির ২৮তম সভায় এ নির্দেশনা দেন তিনি।
জেলা প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রাম মহানগরে সরকারি-বেসরকারি মালিকানাধীন ঝুঁকিপূর্ণ মোট ২৬টি পাহাড় আছে। এসব পাহাড়ে বাস করে ৬ হাজার ৫৫৮টি পরিবারের ৩০ হাজার মানুষ। ২৬ পাহাড়ের মধ্যে ১৬টি সরকারি সংস্থার ও ১০টি ব্যক্তিমালিকানাধীন।

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রামে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ে ৫ হাজার ৩০০টি অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ রয়েছে।

ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ে বিদ্যুতের খুঁটি স্থাপন করেই দেওয়া হয় বিদ্যুৎ। পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটির প্রতিটি সভায় সেবা সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিরা বিভিন্ন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু কার্যত তা বাস্তবায়ন হয় না।

সভায় চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, নগরের ২৬টি পাহাড়ে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে। গত এক বছরে শুধু মহানগরে ৫১টি অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। পাহাড় থেকে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে ১০ একর খাস জমি উদ্ধার করা হয়।

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

আলুর দাম আরও বেড়েছে, স্বস্তি নেই ডিম-সবজিতেও

পাহাড়ে অবৈধ বসতি ১৫ দিনের মধ্যে বিদ্যুৎ-পানির সংযোগ বিচ্ছিন্নের নির্দেশ

প্রকাশিত সময় : ০৩:০৫:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন ২০২৪

চট্টগ্রাম নগরের ২৬টি পাহাড়ে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা বসতি থেকে ১৫ দিনের মধ্যে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্নের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে পানি ও গ্যাসের যেসব অবৈধ সংযোগ রয়েছে সেগুলোও বিচ্ছিন্ন করার নির্দেশ দেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো.তোফায়েল ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২০ জুন) বিকেলে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটির ২৮তম সভায় এ নির্দেশনা দেন তিনি।
জেলা প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রাম মহানগরে সরকারি-বেসরকারি মালিকানাধীন ঝুঁকিপূর্ণ মোট ২৬টি পাহাড় আছে। এসব পাহাড়ে বাস করে ৬ হাজার ৫৫৮টি পরিবারের ৩০ হাজার মানুষ। ২৬ পাহাড়ের মধ্যে ১৬টি সরকারি সংস্থার ও ১০টি ব্যক্তিমালিকানাধীন।

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রামে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ে ৫ হাজার ৩০০টি অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ রয়েছে।

ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ে বিদ্যুতের খুঁটি স্থাপন করেই দেওয়া হয় বিদ্যুৎ। পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটির প্রতিটি সভায় সেবা সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিরা বিভিন্ন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু কার্যত তা বাস্তবায়ন হয় না।

সভায় চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, নগরের ২৬টি পাহাড়ে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে। গত এক বছরে শুধু মহানগরে ৫১টি অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। পাহাড় থেকে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে ১০ একর খাস জমি উদ্ধার করা হয়।