কক্সবাজার সদরের পিএমখালীর সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম আব্দুর রহিম মাষ্টার ছিলেন সৎ, ত্যাগী আদর্শবান নেতৃত্ববীদ। তিনি আমার আপন মামা। দীর্ঘদিন তাঁর সাথে থেকে ছায়া চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছি। আজ মামার মৃত্যুতে হারিয়েছে পিএমখালীবাসীর এক নজিরবিহীন নেতৃত্বকে। তিনি পিএমখালীবাসীর প্রতিছিলেন আন্তরিক। সাধারণ মানুষের সুখে দু:খে সাথী হিসাবে সারা জীবন নিজেকে কাটিয়েছেন। আজ মামা মরহুম আব্দুর রহিম মাষ্টারের অপূর্ণতা দৃশ্যমান।

সদরের পিএমখালী ইউনিয়ন পরিষদের বারবার নির্বাচিত সফল চেয়ারম্যান ও হযরত ওমর বিন খাত্তাব (রা.) দাখিল মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা ও পিএমখালী উন্নয়নের রুপকার আলহাজ্ব মাষ্টার আব্দুর রহিম চেয়ারম্যান মহোদয়ের ১ম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত ইছালে সওয়াব ও দোয়া মাহফিল এই কথা বলেন, আগামীর পিএমখালীবাসীর উন্নয়নের রুল মডেল রুপকারক, কক্সবাজার সদর উপজেলা বিএনপির প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক পিএমখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মো: কেফায়েত উল্লাহ। তিনি আরো বলেন, পিএমখালী ইউনিয়নের সর্বসাধারণের ছোট বড় সকলের অন্তরে অন্তরে ছিলেন মরহুম আব্দু রহিম মাষ্টার। তাঁর এই মৃত্যুতে পিএমখালীবাসী অবদানের কথা স্বরণ করে অত্র ইউনিয়নের লোকজনকে কাধাঁয়। তাই লোকজন বলে ঘটনার ইতি হয় কিন্তু স্মৃতি থাকে চিরস্থায়ী। স্মৃতির সরণি বেয়ে মানুষ যখন হেঁটে চলে, ভালোমন্দ অনেক কিছুই তার মনে পড়ে যায়, যা কখনো তাকে হাসায় আবার কখনো তাকে কাঁদায়।

আমি পিএমখালীবাসীর প্রতি একটাই অনুরোধ জানাবো, মামা মরহুম আব্দুর রহিম মাষ্টারের অপূর্ণতাকে পূরণ করার জন্য সর্বসাধারণের যেন সেবা করতে পারি, সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।

আর আমার মামার পরিবারের প্রতি আমি সমবেদনা জানাচ্ছি এবং মরহুমে আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। মরহুম আব্দুর রহিম মাষ্টার ছিলেন একজন ইসলামের দ্বীনের প্রতি আদর্শিক মানুষ। তাঁকে হারানো মানে একজন দ্বীনের আলোকজ্জলকে হারিয়েছি। তাই পিএমখালীর বার বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান মরহুম আব্দুর রহিম মাষ্টারের অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করতে আগামী দিনের পিএমখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থা মো: কেফায়েত উল্লাহ সকলের কাছে দোয়া প্রত্যাশী।

এসময় উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মাহমুদুল হক সাহেব।