১০:৪৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পিএমখালীর সর্বস্তরের মানুষের সুখে—দু:খে সারথী হয়ে ছুটে যাচ্ছেন মোঃ কেফায়েত উল্লাহ

কক্সবাজার সদর উপজেলার পিএমখালী ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষের মাঝে ছুটে যাচ্ছেন মোঃ কেফায়েত উল্লাহ। তিনি শিক্ষানুরাগী, সমাজসেবক ও গণমানুষের অধিকার আদায়ে নিশ্চিতকারী, ঠিকাদার হিসেবে সুপরিচিত।
মোঃ কেফায়েত উল্লাহ পিএমখালীর ছনখোলার ২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মরহুম আলহাজ্ব মোহাম্মদ সুলতান এর পুত্র। পিএমখালী ইউনিয়নের বারবার নির্বাচিত সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম মাস্টার আব্দুর রহিম এর আপন ভাগিনা। সে দীর্ঘকাল পর্যন্ত পিএমখালীর সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম আব্দুর রহমানের সাথে থেকে অভিজ্ঞতার কোন কমতি নেই। তিনি জানেন, কিভাবে একটি পরিষদ তথা এলাকার মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে কি করতে হয়। তিনি গণমানুষের উন্নয়নে কি করতে হবে, তা একেবারেই যেন অভিজ্ঞতার শেষ নেই। সে মরহুম আব্দুর রহিম মাস্টারের ছায়া চেয়ারম্যান হিসেবে দীর্ঘ সময় ধরে দায়িত্ব পালন করেছেন।

তিনি পিএমখালী নতুন মুখ হলেও তিনি সবার পরিচিত মুখ। এলাকার যে কোন মানুষ সমস্যায় পড়লে ছুটে যান তিনি। ইউনিয়নের সকল বয়সী ও শ্রেনী পেশার মানুষের পরিচিত ও আপনজন কেফায়েত আগামী ইউনিয়ন সভাপতি হতে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
তিনি বিশ্বাস করেন শুধু ব্যক্তিগত সহযোগীতা দিয়ে সমাজ ও সমাজের মানুষের সব সমস্যা সমাধান করা সম্ভব না। তাই বৃহৎ পরিসরে সমাজের সার্বিক উন্নয়ন করতে এবারের নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন প্রত্যাশী। সমাজ সেবক মোঃ কেফায়েত উল্লাহ এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে এবার সরাসরি চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হতে মাঠে নামার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।
তিনি পিএমখালী ইউনিয়নের মানুষের সুখে দু:খে পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছেন। জনগনের অংশ গ্রহন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করাসহ আধুনিক ইউনিয়ন গঠন করতে তার বলিষ্ট নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। একইসাথে মাদক, সন্ত্রাস ও দুর্ণীতি প্রতিরোধসহ জনসচেতনতামুলক কর্মসুচি গ্রহন করতেও সক্ষম।

এলাকার বিভিন্ন বয়সের মানুষের সাথে কথা বলে জানা গেছে, দক্ষ সংগঠক ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণে একজন সাদা মনের মানুষ ও তরুণ সমাজসেবক হিসেবে কেফায়েত উল্লাহর নাম সবার মুখে মুখে ছড়িয়েছে। তার মতো একজন সাদা মনের মানুষ পিএমখালীতে যদি নেতৃত্বে আসে, তাহলে এতদাঞ্চলের মানুষের দূর্ভোগ লাগব হবে বলে আশা ব্যক্ত করেন।
কেফায়েত উল্লাহ’র বিভিন্ন সমাজসেবা মূলক কাজে অগ্রগতি যেন মানুষের চোখে পড়ার মতো।
যুবসমাজ, ছাত্রসমাজ সহ সাধারণ জনগণ বার বার নির্বাচিত পিএমখালী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম আব্দুর রহিম মাস্টারের সাথে দীর্ঘসময় অতিবাহিত হওয়ায়, তার রয়েছে দক্ষ অভিজ্ঞতা। আগামীতে পিএমখালী ইউনিয়নে কেফায়েত উল্লাহ পেলে, সাধারণ জনতার মুখে হাসি ফুটবে বলে এমন প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
শুধু যুব সমাজ নয়, ছাত্র শিক্ষক, শ্রমিক জনতা, বৃদ্ধ বণিতাসহ সকল শ্রেনী—পেশার মানুষের প্রিয়মুখ সুপরিচিত কেফায়েত উল্লাহ নেতৃত্বদানকারী, দক্ষ কারিগর হিসেবে সকলের মাঝে এক অনন্য দৃষ্টান্ত।

মোঃ কেফায়েত উল্লাহ বলেন, সারাদেশের মধ্যে উন্নয়নের রোলমডেল হবে পিএমখালী ইউনিয়ন। সন্ত্রাস, দূর্নীতি মাদক মুক্ত মডেল ইউনিয়ন হবে পিএমখালী। আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি সম্পন্ন ডিজিটাল ইউনিয়ন গঠনসহ সকল কর্মকান্ডে জনগনের অংশগ্রহন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা আমার লক্ষ্য।
সৎ যোগ্য ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার কেফায়েত উল্লাহ আরো বলেন, দল মত নির্বিশেষে সবাইকে আগামী দিনের জন্য ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে এবং সকল মানুষের অধিকার আদায়ে নিশ্চিত করণের লক্ষ্যে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।
পিএমখালী ইউনিয়নকে একটি মডেল ইউনিয়নে পরিণত করতে চাই, সেই সাথে গণমানুষের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে সহযোগী হতে চাই। ইউনিয়নের মানুষ আমাকে চাইলে ইনশাআল্লাহ আমি অবশ্যই নির্বাচন করবো এবং বিজয়ী হবো।

তিনি কক্সবাজার সদর উপজেলার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী বিএনপির কক্সবাজার সদর উপজেলার প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে বর্তমানে দায়িত্বপালন করে আসছে। এছাড়াও কেফায়েত উল্লাহ কক্সবাজার সদর—রামু (বর্তমান—ঈদগাঁও) আসনে গণমানুষের প্রত্যক্ষ ও সারিবদ্ধ বিপুল ভোটে নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য লুৎফুর রহমান কাজলের ঘনিষ্ট সহচর, বিশ্বাসযোগ্য ব্যক্তি হিসেবেও সুপরিচিত। তিনি আগামীতে পিএমখালীর অঞ্চলে নেতৃত্বে পেলে লুৎফুর রহমান কাজলের হাত আরো শক্তিশালী হবে বলে বিশ্বাস করেন এবং বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে নির্যাতিত—নিপীড়িত বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির লক্ষ্যে কেন্দ্র ঘোষিত বিভিন্ন আন্দোলনের স্বতস্ফুর্তভাবে অংশগ্রহণ করায়, তার বিরুদ্ধে আওয়ামীলীগ সরকার বিভিন্ন হামলা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয়েছে।

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

চকরিয়ায় বসতভিটা ও দোকান দখলের জন্য হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট: আহত ৫

পিএমখালীর সর্বস্তরের মানুষের সুখে—দু:খে সারথী হয়ে ছুটে যাচ্ছেন মোঃ কেফায়েত উল্লাহ

প্রকাশিত সময় : ১১:১২:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

কক্সবাজার সদর উপজেলার পিএমখালী ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষের মাঝে ছুটে যাচ্ছেন মোঃ কেফায়েত উল্লাহ। তিনি শিক্ষানুরাগী, সমাজসেবক ও গণমানুষের অধিকার আদায়ে নিশ্চিতকারী, ঠিকাদার হিসেবে সুপরিচিত।
মোঃ কেফায়েত উল্লাহ পিএমখালীর ছনখোলার ২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মরহুম আলহাজ্ব মোহাম্মদ সুলতান এর পুত্র। পিএমখালী ইউনিয়নের বারবার নির্বাচিত সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম মাস্টার আব্দুর রহিম এর আপন ভাগিনা। সে দীর্ঘকাল পর্যন্ত পিএমখালীর সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম আব্দুর রহমানের সাথে থেকে অভিজ্ঞতার কোন কমতি নেই। তিনি জানেন, কিভাবে একটি পরিষদ তথা এলাকার মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে কি করতে হয়। তিনি গণমানুষের উন্নয়নে কি করতে হবে, তা একেবারেই যেন অভিজ্ঞতার শেষ নেই। সে মরহুম আব্দুর রহিম মাস্টারের ছায়া চেয়ারম্যান হিসেবে দীর্ঘ সময় ধরে দায়িত্ব পালন করেছেন।

তিনি পিএমখালী নতুন মুখ হলেও তিনি সবার পরিচিত মুখ। এলাকার যে কোন মানুষ সমস্যায় পড়লে ছুটে যান তিনি। ইউনিয়নের সকল বয়সী ও শ্রেনী পেশার মানুষের পরিচিত ও আপনজন কেফায়েত আগামী ইউনিয়ন সভাপতি হতে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
তিনি বিশ্বাস করেন শুধু ব্যক্তিগত সহযোগীতা দিয়ে সমাজ ও সমাজের মানুষের সব সমস্যা সমাধান করা সম্ভব না। তাই বৃহৎ পরিসরে সমাজের সার্বিক উন্নয়ন করতে এবারের নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন প্রত্যাশী। সমাজ সেবক মোঃ কেফায়েত উল্লাহ এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে এবার সরাসরি চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হতে মাঠে নামার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।
তিনি পিএমখালী ইউনিয়নের মানুষের সুখে দু:খে পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছেন। জনগনের অংশ গ্রহন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করাসহ আধুনিক ইউনিয়ন গঠন করতে তার বলিষ্ট নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। একইসাথে মাদক, সন্ত্রাস ও দুর্ণীতি প্রতিরোধসহ জনসচেতনতামুলক কর্মসুচি গ্রহন করতেও সক্ষম।

এলাকার বিভিন্ন বয়সের মানুষের সাথে কথা বলে জানা গেছে, দক্ষ সংগঠক ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণে একজন সাদা মনের মানুষ ও তরুণ সমাজসেবক হিসেবে কেফায়েত উল্লাহর নাম সবার মুখে মুখে ছড়িয়েছে। তার মতো একজন সাদা মনের মানুষ পিএমখালীতে যদি নেতৃত্বে আসে, তাহলে এতদাঞ্চলের মানুষের দূর্ভোগ লাগব হবে বলে আশা ব্যক্ত করেন।
কেফায়েত উল্লাহ’র বিভিন্ন সমাজসেবা মূলক কাজে অগ্রগতি যেন মানুষের চোখে পড়ার মতো।
যুবসমাজ, ছাত্রসমাজ সহ সাধারণ জনগণ বার বার নির্বাচিত পিএমখালী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম আব্দুর রহিম মাস্টারের সাথে দীর্ঘসময় অতিবাহিত হওয়ায়, তার রয়েছে দক্ষ অভিজ্ঞতা। আগামীতে পিএমখালী ইউনিয়নে কেফায়েত উল্লাহ পেলে, সাধারণ জনতার মুখে হাসি ফুটবে বলে এমন প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
শুধু যুব সমাজ নয়, ছাত্র শিক্ষক, শ্রমিক জনতা, বৃদ্ধ বণিতাসহ সকল শ্রেনী—পেশার মানুষের প্রিয়মুখ সুপরিচিত কেফায়েত উল্লাহ নেতৃত্বদানকারী, দক্ষ কারিগর হিসেবে সকলের মাঝে এক অনন্য দৃষ্টান্ত।

মোঃ কেফায়েত উল্লাহ বলেন, সারাদেশের মধ্যে উন্নয়নের রোলমডেল হবে পিএমখালী ইউনিয়ন। সন্ত্রাস, দূর্নীতি মাদক মুক্ত মডেল ইউনিয়ন হবে পিএমখালী। আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি সম্পন্ন ডিজিটাল ইউনিয়ন গঠনসহ সকল কর্মকান্ডে জনগনের অংশগ্রহন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা আমার লক্ষ্য।
সৎ যোগ্য ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার কেফায়েত উল্লাহ আরো বলেন, দল মত নির্বিশেষে সবাইকে আগামী দিনের জন্য ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে এবং সকল মানুষের অধিকার আদায়ে নিশ্চিত করণের লক্ষ্যে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।
পিএমখালী ইউনিয়নকে একটি মডেল ইউনিয়নে পরিণত করতে চাই, সেই সাথে গণমানুষের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে সহযোগী হতে চাই। ইউনিয়নের মানুষ আমাকে চাইলে ইনশাআল্লাহ আমি অবশ্যই নির্বাচন করবো এবং বিজয়ী হবো।

তিনি কক্সবাজার সদর উপজেলার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী বিএনপির কক্সবাজার সদর উপজেলার প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে বর্তমানে দায়িত্বপালন করে আসছে। এছাড়াও কেফায়েত উল্লাহ কক্সবাজার সদর—রামু (বর্তমান—ঈদগাঁও) আসনে গণমানুষের প্রত্যক্ষ ও সারিবদ্ধ বিপুল ভোটে নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য লুৎফুর রহমান কাজলের ঘনিষ্ট সহচর, বিশ্বাসযোগ্য ব্যক্তি হিসেবেও সুপরিচিত। তিনি আগামীতে পিএমখালীর অঞ্চলে নেতৃত্বে পেলে লুৎফুর রহমান কাজলের হাত আরো শক্তিশালী হবে বলে বিশ্বাস করেন এবং বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে নির্যাতিত—নিপীড়িত বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির লক্ষ্যে কেন্দ্র ঘোষিত বিভিন্ন আন্দোলনের স্বতস্ফুর্তভাবে অংশগ্রহণ করায়, তার বিরুদ্ধে আওয়ামীলীগ সরকার বিভিন্ন হামলা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয়েছে।