১০:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পেকুয়ায় অপহরণ করে তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ

কক্সবাজারের পেকুয়ায় অপহরণ করে এক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বুধবার এ ঘটনায় তাসরিফ হোছাইনসহ অজ্ঞাত একজনকে আসামি করে মামলা করে ভুক্তভোগীর পরিবার।

অভিযুক্ত তাসরিফ হোছাইন (২০) উপজেলার মগনামা ইউনিয়নের বাজারপাড়া এলাকার ছাদেক আহমদের ছেলে।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী তরুণী পেকুয়া জিএমসি স্কুল থেকে সদ্য এসএসসি পাশ করেছে। স্কুলে যাওয়া-আসার পথে দীর্ঘদিন ধরে অভিযুক্ত তাসরিফ তাকে উত্ত্যক্ত করে আসছিল। গত ৫ জুন সন্ধ্যার দিকে ভুক্তভোগীকে সোনালী বাজার এলাকা থেকে অপহরণ করে চট্টগ্রামের একটি আবাসিক হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাকে জোরপূর্বক একাধিকবার ধর্ষণ করে তাসরিফ। এ সময় ভুক্তভোগীর নগ্ন ভিডিও ধারণ করে ধর্ষণকারী।

এ ঘটনার পরের দিন অভিযুক্ত তাসরিফ অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মাধ্যমে ওই তরুণীকে মগনামার কাটাফাঁড়ি ব্রিজ এলাকায় ফেলে যান। পরে সেখান থেকে তাকে আত্মীয়স্বজনেরা উদ্ধার করে পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। ভুক্তভোগীর প্রাথমিক মেডিকেল টেস্টে ধর্ষণের আলামত পাওয়া যায় বলে জানান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মোজাম্মেল হোসেন জানান, ভুক্তভোগী তরুণী মানসিকভাবে ট্রমায় ছিলেন তখন।

পেকুয়া থানার ওসি মো. ইলিয়াছ বলেন, ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত এজাহার পেয়ে মামলা রুজু করা হয়েছে। আসামিকে ধরতে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

আলুর দাম আরও বেড়েছে, স্বস্তি নেই ডিম-সবজিতেও

পেকুয়ায় অপহরণ করে তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ

প্রকাশিত সময় : ০৯:২০:১৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন ২০২৪

কক্সবাজারের পেকুয়ায় অপহরণ করে এক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বুধবার এ ঘটনায় তাসরিফ হোছাইনসহ অজ্ঞাত একজনকে আসামি করে মামলা করে ভুক্তভোগীর পরিবার।

অভিযুক্ত তাসরিফ হোছাইন (২০) উপজেলার মগনামা ইউনিয়নের বাজারপাড়া এলাকার ছাদেক আহমদের ছেলে।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী তরুণী পেকুয়া জিএমসি স্কুল থেকে সদ্য এসএসসি পাশ করেছে। স্কুলে যাওয়া-আসার পথে দীর্ঘদিন ধরে অভিযুক্ত তাসরিফ তাকে উত্ত্যক্ত করে আসছিল। গত ৫ জুন সন্ধ্যার দিকে ভুক্তভোগীকে সোনালী বাজার এলাকা থেকে অপহরণ করে চট্টগ্রামের একটি আবাসিক হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাকে জোরপূর্বক একাধিকবার ধর্ষণ করে তাসরিফ। এ সময় ভুক্তভোগীর নগ্ন ভিডিও ধারণ করে ধর্ষণকারী।

এ ঘটনার পরের দিন অভিযুক্ত তাসরিফ অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মাধ্যমে ওই তরুণীকে মগনামার কাটাফাঁড়ি ব্রিজ এলাকায় ফেলে যান। পরে সেখান থেকে তাকে আত্মীয়স্বজনেরা উদ্ধার করে পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। ভুক্তভোগীর প্রাথমিক মেডিকেল টেস্টে ধর্ষণের আলামত পাওয়া যায় বলে জানান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মোজাম্মেল হোসেন জানান, ভুক্তভোগী তরুণী মানসিকভাবে ট্রমায় ছিলেন তখন।

পেকুয়া থানার ওসি মো. ইলিয়াছ বলেন, ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত এজাহার পেয়ে মামলা রুজু করা হয়েছে। আসামিকে ধরতে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।