০৪:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফের বাংলাদেশে আশ্রয় নিলেন ২৯ বিজিপি সদস্য

মিয়ানমারের রাখাইনে বিদ্রোহী আরাকান আর্মির সঙ্গে সংঘর্ষ ঘিরে আবারও বাংলাদেশে প্রবেশ করছে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ২৯ সদস্য। সোমবার (১১ মার্চ) সকালে বিজিপির সদস্যরা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, বিজিবির নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়ন (১১ বিজিবি)-এর অধীনস্থ জামছড়ি বিওপির দায়িত্বপূর্ণ সীমান্ত এলাকা দিয়ে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর অংথাপায়া ক্যাম্প থেকে ২৯ জন বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণ করেছে।
গত ২ ফেব্রুয়ারি রাত থেকে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সঙ্গে বিজিপির তুমুল সংঘর্ষ শুরু হয়। এর জের ধরে ৪ থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন বিজিপির সদস্যসহ ৩৩০ জন। তারা এসে অস্ত্রসহ বিজিবির কাছে আত্মসমর্পণ করেন। যার মধ্যে ৩০২ জন বিজিপি সদস্য, ৪ জন বিজিপি পরিবারের সদস্য, ২ জন সেনাসদস্য, ১৮ জন ইমিগ্রেশন সদস্য ও ৪ জন বেসামরিক নাগরিক।

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

কক্সবাজারের প্রধান সড়কে রিকশাভ্যানে ভ্রাম্যমাণ দোকান, যাতায়াতে ভোগান্তি

ফের বাংলাদেশে আশ্রয় নিলেন ২৯ বিজিপি সদস্য

প্রকাশিত সময় : ১১:৩৫:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪

মিয়ানমারের রাখাইনে বিদ্রোহী আরাকান আর্মির সঙ্গে সংঘর্ষ ঘিরে আবারও বাংলাদেশে প্রবেশ করছে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ২৯ সদস্য। সোমবার (১১ মার্চ) সকালে বিজিপির সদস্যরা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, বিজিবির নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়ন (১১ বিজিবি)-এর অধীনস্থ জামছড়ি বিওপির দায়িত্বপূর্ণ সীমান্ত এলাকা দিয়ে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর অংথাপায়া ক্যাম্প থেকে ২৯ জন বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণ করেছে।
গত ২ ফেব্রুয়ারি রাত থেকে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সঙ্গে বিজিপির তুমুল সংঘর্ষ শুরু হয়। এর জের ধরে ৪ থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন বিজিপির সদস্যসহ ৩৩০ জন। তারা এসে অস্ত্রসহ বিজিবির কাছে আত্মসমর্পণ করেন। যার মধ্যে ৩০২ জন বিজিপি সদস্য, ৪ জন বিজিপি পরিবারের সদস্য, ২ জন সেনাসদস্য, ১৮ জন ইমিগ্রেশন সদস্য ও ৪ জন বেসামরিক নাগরিক।