নৈশ প্রহরী মিটন বড়ুয়ার বদলি আদেশের প্রায় দুইমাস পেরিয়ে গেলেও রামুর পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক একটি বাড়ি একটি খামারের নৈশ প্রহরী রামু শাখায় বাস্তবায়ন হচ্ছে না এই সরকারি আদেশ। এ নিয়ে নানা ধরনের গুঞ্জন সমালোচনায় প্রশ্ন উঠেছে- কী মধু রামু শাখায় তার সরকারি আদেশ পালনে অনীহা দেখিয়ে স্বপদে রয়ে গেছেন বহাল তবিয়তে।
ঘটনাটি নিয়ে রামু পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক রামু শাখাসহ জেলা শাখার ভেতরে-বাইরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
বদলির আদেশ হওয়া নৈশপ্রহরী হলেন- মিটন বড়ুয়া M-1385 বদলির আদেশের সিরিয়াল নাম্বার ১৮২। ২৫ শে জুলাই টেকনাফ শাখায় বদলির আদেশ দেয়। পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোঃ জামিনুর রহমান। কিন্তু অদৃশ্য খুঁটির জোরে দুই মাস পেরিয়ে গেলেও এখনও সেই আদেশ কার্যকর হয়নি।
নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক ব্যাক্তি প্রতিবেদক কে জানান মিটন বড়ুয়া, নৈশ প্রহরী, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক রামু শাখা এর বিরুদ্ধে রাত্রিকালীন দায়িত্ব পালন না করা, রামু শাখায় চুরি হওয়া (২০২১ সালের আগস্ট মাসে) এবং অফিসের পাশে উপজেলার জায়গা দখল করে জোর পূর্বক দোকান নির্মাণ করা, পরিবারের সদস্যদের নামে ঋণ গ্রহণ এবং এলাকায় বন্ধু, বড় ভাই এবং প্রতিবেশী ও আত্মীয় স্বজনের নামে বেনামে ঋণ গ্রহনসহ নানা অনিয়মের অভিযোগের শেষ নেই।
মিটন বড়ুয়া জানান, আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ মিথ্যা আমার আদেশ হয়েছে তা আমি মানি, কিন্তু আমি ও বদলীর আদেশ পূণঃ বিবেচনা করার জন্য আবেদন করি আমার রামু শাখা ব্যবস্থাপক রাশেদা বেগম মাধ্যম হয়ে সুপারিশ ক্রমে ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর আবেদন করি। পূণ: বহালের আবেদন খানা প্রক্রিয়া দিন।
রামু শাখা ব্যবস্থাপক রাশেদা বেগম কে ফোন কারা হলে কল রিসিভ না করাই বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।