০৪:৪০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মহেশখালীর কালারমারছড়ার অধিগ্রহণকৃত জমির ক্ষতিপূরণের একরমূল্য আটাশি লাখ টাকা করার দাবী

  • বার্তা পরিবেশক:
  • প্রকাশিত সময় : ০৯:৫৮:৪২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৭৭ ভিউ

কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার কালারমারছড়ায় সরকারি প্রকল্পের জন্য অধিগ্রহণ করা একই মৌজার জমি অধিগ্রহণে বৈষম্য করার অভিযোগ উঠেছে। জানা যায়, কক্সবাজার ভূমি অধিগ্রহণ শাখার কিছু অসাধু কর্মকর্তা—কর্মচারী ও প্রভাবশালী নেতাদের যোগসাজসক্রমে এ বৈষম্য করা হয়েছে বলে জানান জমির মালিকরা। ফলে জমির ন্যায্য মূল্য হতে বঞ্চিত হয়েছে হাজার হাজার জমির মালিক।

জানা যায়, প্রকল্পের জন্য অধিগ্রহণ করা মহেশখালীর কালারমারছড়া ইউনিয়নের প্রায় জমিতে তিন ফসলী জমির উপর ২০ হতে ২৫ হাজার পরিবার জীবিকা নির্বাহ করে আসছিল। তাদের এই উপার্জনের একমাত্র নির্ভরশীল জমি সরকার কর্তৃক ভূমি অধিগ্রহণ করায় চরম ক্ষতির সম্মুখিন হতে হয়েছে। তাই ওই সব ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে ন্যায্যমূল্য প্রদান না করলে পরিবার পরিজন নিয়ে অনাহারে দিনযাপন করবে। উক্ত জমির মালিকরা ন্যায্য মূল্য হতে বঞ্চিত হলে এলাকায় উত্তেজনার আশংকা প্রকাশ করেন।

জানা যায়, কালারমারছড়া মৌজার একর প্রতি এল.এ মামলা ০৪/২০১৩—১৪ নং মূলে ৩৩ লাখ টাকা এবং এল.এ মামলা ০৩/২০১৮—১৯নং মূলে ৮৮ লাখ টাকা করা হয়েছে। এতে একই মৌজার জমির মালিকগণ চরম বৈষম্যের শিকার হন। যার কারণে এল.এ ০৪/২০১৩—২০১৪ নং মামলায় কালারমারছড়া মৌজার অধিগ্রহণকৃত জমির অনেক মালিক ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় এখনো পর্যন্ত ক্ষতিপূরণের টাকা উত্তোলন করেনি। দীর্ঘদিন ধরে এল.এ ০৪/২০১৩—২০১৪ নং মামলায় কালারমারছড়া মৌজার অধিগ্রহণকৃত ভুক্তভোগী জমির মালিকরা প্রতি একর মূল্য ৮৮ লাখ টাকা করার দাবী জানিয়ে আসছিল। কিন্তু জমির মালিকদের উক্ত দাবীকে উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা কোন প্রকার তোয়াক্কা করেনি। উক্ত মৌজায় যাতে বৈষম্য করা না হয়, এ ব্যাপারে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি এলাকাবাসীরা জোর দাবী জানান।

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

চকরিয়ায় বসতভিটা ও দোকান দখলের জন্য হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট: আহত ৫

মহেশখালীর কালারমারছড়ার অধিগ্রহণকৃত জমির ক্ষতিপূরণের একরমূল্য আটাশি লাখ টাকা করার দাবী

প্রকাশিত সময় : ০৯:৫৮:৪২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার কালারমারছড়ায় সরকারি প্রকল্পের জন্য অধিগ্রহণ করা একই মৌজার জমি অধিগ্রহণে বৈষম্য করার অভিযোগ উঠেছে। জানা যায়, কক্সবাজার ভূমি অধিগ্রহণ শাখার কিছু অসাধু কর্মকর্তা—কর্মচারী ও প্রভাবশালী নেতাদের যোগসাজসক্রমে এ বৈষম্য করা হয়েছে বলে জানান জমির মালিকরা। ফলে জমির ন্যায্য মূল্য হতে বঞ্চিত হয়েছে হাজার হাজার জমির মালিক।

জানা যায়, প্রকল্পের জন্য অধিগ্রহণ করা মহেশখালীর কালারমারছড়া ইউনিয়নের প্রায় জমিতে তিন ফসলী জমির উপর ২০ হতে ২৫ হাজার পরিবার জীবিকা নির্বাহ করে আসছিল। তাদের এই উপার্জনের একমাত্র নির্ভরশীল জমি সরকার কর্তৃক ভূমি অধিগ্রহণ করায় চরম ক্ষতির সম্মুখিন হতে হয়েছে। তাই ওই সব ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে ন্যায্যমূল্য প্রদান না করলে পরিবার পরিজন নিয়ে অনাহারে দিনযাপন করবে। উক্ত জমির মালিকরা ন্যায্য মূল্য হতে বঞ্চিত হলে এলাকায় উত্তেজনার আশংকা প্রকাশ করেন।

জানা যায়, কালারমারছড়া মৌজার একর প্রতি এল.এ মামলা ০৪/২০১৩—১৪ নং মূলে ৩৩ লাখ টাকা এবং এল.এ মামলা ০৩/২০১৮—১৯নং মূলে ৮৮ লাখ টাকা করা হয়েছে। এতে একই মৌজার জমির মালিকগণ চরম বৈষম্যের শিকার হন। যার কারণে এল.এ ০৪/২০১৩—২০১৪ নং মামলায় কালারমারছড়া মৌজার অধিগ্রহণকৃত জমির অনেক মালিক ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় এখনো পর্যন্ত ক্ষতিপূরণের টাকা উত্তোলন করেনি। দীর্ঘদিন ধরে এল.এ ০৪/২০১৩—২০১৪ নং মামলায় কালারমারছড়া মৌজার অধিগ্রহণকৃত ভুক্তভোগী জমির মালিকরা প্রতি একর মূল্য ৮৮ লাখ টাকা করার দাবী জানিয়ে আসছিল। কিন্তু জমির মালিকদের উক্ত দাবীকে উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা কোন প্রকার তোয়াক্কা করেনি। উক্ত মৌজায় যাতে বৈষম্য করা না হয়, এ ব্যাপারে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি এলাকাবাসীরা জোর দাবী জানান।