১০:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শিক্ষককে গলা কেটে হত্যা

কক্সবাজারে উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একটি মক্তবের শিক্ষক নুর মোহাম্মদকে (৩০) গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার (৩ জুলাই) ভোরে ফজরের নামাজ শেষে মসজিদ থেকে বাড়ি ফেরার পথে তাকে হত্যা করা হয়। ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে হত্যাকাণ্ডটি ঘটতে পারে বলে জানিয়েছেন উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামীম হোসেন।

Google news
নুর মোহাম্মদ ৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি ব্লকের মৃত আলী আহমেদের ছেলে। তিনি রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একটি মক্তবে শিক্ষকতা করতেন।

ওসি মো. শামীম হোসেন বলেন,‌ ‘বুধবার ভোরে মসজিদে ফজরের নামাজ পড়ে বাড়ি ফিরছিলেন নুর মোহাম্মদ। এসময় একদল রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে এবং গলা কেটে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই নুর মোহাম্মদ মারা যান। এপিবিএন ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে।’

তিনি আরো বলেন, ‘ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের একটি গ্রুপ এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’

প্রসঙ্গত, চলতি বছর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) ও রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) মধ্যে দ্বন্দ্বে এখন পর্যন্ত ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

আইন শৃঙ্খলা, দ্রব্যমুল্য, সংস্কার বিষয়ে সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ- ধর্ম উপদেষ্টা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শিক্ষককে গলা কেটে হত্যা

প্রকাশিত সময় : ০১:৪২:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ জুলাই ২০২৪

কক্সবাজারে উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একটি মক্তবের শিক্ষক নুর মোহাম্মদকে (৩০) গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার (৩ জুলাই) ভোরে ফজরের নামাজ শেষে মসজিদ থেকে বাড়ি ফেরার পথে তাকে হত্যা করা হয়। ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে হত্যাকাণ্ডটি ঘটতে পারে বলে জানিয়েছেন উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামীম হোসেন।

Google news
নুর মোহাম্মদ ৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি ব্লকের মৃত আলী আহমেদের ছেলে। তিনি রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একটি মক্তবে শিক্ষকতা করতেন।

ওসি মো. শামীম হোসেন বলেন,‌ ‘বুধবার ভোরে মসজিদে ফজরের নামাজ পড়ে বাড়ি ফিরছিলেন নুর মোহাম্মদ। এসময় একদল রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে এবং গলা কেটে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই নুর মোহাম্মদ মারা যান। এপিবিএন ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে।’

তিনি আরো বলেন, ‘ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের একটি গ্রুপ এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’

প্রসঙ্গত, চলতি বছর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) ও রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) মধ্যে দ্বন্দ্বে এখন পর্যন্ত ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।