১০:৪০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিন্ডিকেট নির্মূল ও খাদ্য অধিকার নিশ্চিতে কাজ করতে হবে

  • প্রতিনিধির নাম
  • প্রকাশিত সময় : ০৬:৪৫:২৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৪
  • ২২৮ ভিউ

সিন্ডিকেট ভাঙতে কিছু তরুণ, কিছু ধনাঢ্য সুন্দর চিন্তা করা মানুষ এগিয়ে আসছেন।তবে এসব টেম্পোরারি চিন্তা/সেবা প্রাথমিক চিকিৎসার মতো।এগুলো ক্যান্সার পেশেন্টের জন্য প্রযোজ্য নয়।

মাঠপর্যায়ে সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে।কৃষক থেকে দরকার হলে সরকারকে পণ্য কিনে মজুদ রাখতে হবে।সিন্ডিকেট নির্মূলে জিরো টলারেন্স নীতি প্রয়োগ করতে হবে।আজকে সকালে জেলে ভরলেন,আগামীকাল সকালে বের হয়ে গেল এসব করলে চলবে না।

অনেকে দেখলাম ইদানীং একটা কথা বলে এতদিন কই ছিলেন আপনারা,আগে আপনি কই ছিলেন এটা চিন্তা করেন।এতদিন সবাই ছিল,সবার মুখ চেপে ধরছিল আইসিটি আইন।যারা কথা বলছে তাদের মামলা দিয়ে ভরে দেওয়া হয়েছে।

সবাই চাইবে এ সরকার থেকে, কারণ সবার চাওয়াতে এ সরকার।কয়েকজন সমন্বয়কের সরকার ভাবলে ভুল ভাবছেন,এখনো আন্দোলন চলমান এখনো ডাক আসে সবাই আসুন,সমন্বয়ক আসুন বলে না।তবে দাবি আদায়ে ধৈর্যশীল হতে হবে আমাদের।যেকোনো কিছুতে ঘেরাও লংমার্চ হলে হবে না।আসলে সবার পেটে ১৬ বছরে অধিকার না পাওয়ার যে ক্ষুধা পেয়েছে তা নীতি-নৈতিকতা ও ভুলিয়ে দিচ্ছে।

আপনি মানেন আর না মানেন এ বিশাল জনগোষ্ঠীর এক-তৃতীয়াংশ মানুষ এখনো সরকারের কাজ মানে মনে করে সস্তায় খাবার দাবার কিনতে সহযোগিতা করা।এরা খেয়ে পড়েই জীবন পার করতে পারলেই জীবন সুন্দর মনে করে।এরা আর বাকি হিসাব মিলায় না।এদের এ অধিকারের কথা দুই-তৃতীয়াংশ লোকের আগে চিন্তা করতে হবে।

রিফাত আহমেদ আকাশ
শিক্ষক

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

তদন্তে নির্দোষ প্রমাণিত হলেন ঈদগাঁও আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক খুরশিদুল জান্নাত

সিন্ডিকেট নির্মূল ও খাদ্য অধিকার নিশ্চিতে কাজ করতে হবে

প্রকাশিত সময় : ০৬:৪৫:২৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৪

সিন্ডিকেট ভাঙতে কিছু তরুণ, কিছু ধনাঢ্য সুন্দর চিন্তা করা মানুষ এগিয়ে আসছেন।তবে এসব টেম্পোরারি চিন্তা/সেবা প্রাথমিক চিকিৎসার মতো।এগুলো ক্যান্সার পেশেন্টের জন্য প্রযোজ্য নয়।

মাঠপর্যায়ে সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে।কৃষক থেকে দরকার হলে সরকারকে পণ্য কিনে মজুদ রাখতে হবে।সিন্ডিকেট নির্মূলে জিরো টলারেন্স নীতি প্রয়োগ করতে হবে।আজকে সকালে জেলে ভরলেন,আগামীকাল সকালে বের হয়ে গেল এসব করলে চলবে না।

অনেকে দেখলাম ইদানীং একটা কথা বলে এতদিন কই ছিলেন আপনারা,আগে আপনি কই ছিলেন এটা চিন্তা করেন।এতদিন সবাই ছিল,সবার মুখ চেপে ধরছিল আইসিটি আইন।যারা কথা বলছে তাদের মামলা দিয়ে ভরে দেওয়া হয়েছে।

সবাই চাইবে এ সরকার থেকে, কারণ সবার চাওয়াতে এ সরকার।কয়েকজন সমন্বয়কের সরকার ভাবলে ভুল ভাবছেন,এখনো আন্দোলন চলমান এখনো ডাক আসে সবাই আসুন,সমন্বয়ক আসুন বলে না।তবে দাবি আদায়ে ধৈর্যশীল হতে হবে আমাদের।যেকোনো কিছুতে ঘেরাও লংমার্চ হলে হবে না।আসলে সবার পেটে ১৬ বছরে অধিকার না পাওয়ার যে ক্ষুধা পেয়েছে তা নীতি-নৈতিকতা ও ভুলিয়ে দিচ্ছে।

আপনি মানেন আর না মানেন এ বিশাল জনগোষ্ঠীর এক-তৃতীয়াংশ মানুষ এখনো সরকারের কাজ মানে মনে করে সস্তায় খাবার দাবার কিনতে সহযোগিতা করা।এরা খেয়ে পড়েই জীবন পার করতে পারলেই জীবন সুন্দর মনে করে।এরা আর বাকি হিসাব মিলায় না।এদের এ অধিকারের কথা দুই-তৃতীয়াংশ লোকের আগে চিন্তা করতে হবে।

রিফাত আহমেদ আকাশ
শিক্ষক