ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে বান্দরবানে নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ও বাইশারী এবং কক্সবাজারে রামুর গর্জনিয়া-কচ্চপিয়া সীমান্ত দিয়ে বেড়েছে গরু চোরাচালান। চোরাকারবারীদের পাশাপাশি পাচারে জড়িয়ে পড়ছেন রাজনৈতিক নেতা ও জনপ্রতিনিধিরা। আর পাহাড়ে অবস্থান করা ডাকাতদলের পাহারায় এসব গরু পৌঁছানো হচ্ছে গন্তব্যে।
তথ্য বলছে, মিয়ানমার থেকে চোরাইপথে আসা গরু রামুর গর্জনিয়া বাজার, ঈদগাঁও বাজার, রামু বাজার, ঘুমধুম তুমব্রু বাজার, চাকঢালা বাজার, উখিয়ার মরিচ্যা বাজারসহ জেলার অভ্যন্তরে অন্যান্য বাজারে তোলা হয়। আর ইজারাদার নির্ধারিত হাসিলের অতিরিক্ত টাকা নিয়ে স্লিপ দিয়ে বৈধতা দেন।
চোরাচালান বিষয়ে জানতে রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবু তাহের দেওয়ান বলেন, আমরা চোরাচালান প্রতিরোধে তৎপর রয়েছি। কোনো অপরাধী ছাড় পাবে না।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, সীমান্তে পুলিশ কোনো তৎপরতা চালাতে পারে না। তবে সমতলে যেকোনো অপরাধ দমনে সচেষ্ট রয়েছে পুলিশ টিম।