০৭:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সীমান্ত এলাকায় স্বাভাবিক হয়েছে মানুষের জীবনযাত্রা

নাইক্ষ্যংছড়ি—মিয়ানমারের সীমান্তের সব পয়েন্টগুলোতে গত ২ দিন ধরে কোন বিস্ফোরণের শব্দ নেই। সীমান্ত এলাকা দিয়ে আসেনি বিস্ফোরণের শব্দ। এতে স্বাভাবিক হয়েছে মানুষের জীবনযাত্রা।

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সরেজমিন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার, ঘুমধুম, তুমব্রু, কোনা পাড়া, পশ্চিমকুল, চাকমা পাড়া ও বাইশপাড়ী এলাকাসহ সদরের জামছড়ি সীমান্তের কাছে বসবাসকারী হাজারো মানুষের মধ্যে ফিরেছে স্বস্তি। ঘুমধুম ৩১ নং পিলার দিয়ে শুরু থেকে হওয়া এই সংঘর্ষ চলে দৌছড়ি ইউনিয়নের ৫৫ নাম্বার পিলারের টারগুছড়া নামক জায়গা পর্যন্ত।

এসব সীমান্ত এলাকায় এখন নিরব শান্ত হয়ে উঠেছে। নেই কোন গুলির শব্দ, নেই কোন আতঙ্ক। ঘুমধুম সীমান্তের তুমব্রু এলাকার স্থানীয় মোঃ আবছার জানান, এখন আমরা পুরোপুরি শান্ত পরিবেশে আছি। তবে বিগত দিনে কিছুটা আতঙ্ক কাজ করেছিল এখন তা নেই।

এ বিষয়ে ঘুমধুম ইউপি চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, তাদের এলাকার দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডে সব শ্রেণি পেশার মানুষ পুরোদমে সক্রিয় হয়েছে। এখন আর আতঙ্কবোধের মধ্যে নেই সীমান্ত এলাকার মানুষ।

নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নুরুল আবছার ইমন বলেন, তার সীমান্ত এলাকা দিয়ে গত কয়েক দিনে বিস্ফোরণের বিকট শব্দের খবর পাইনি। দৌছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান মো. ইমরান বলেন, তার এলাকার সীমান্ত একেবারে ঝামেলা মুক্ত মানুষের জীবন যাত্রা স্বাভাবিক।

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

আলুর দাম আরও বেড়েছে, স্বস্তি নেই ডিম-সবজিতেও

সীমান্ত এলাকায় স্বাভাবিক হয়েছে মানুষের জীবনযাত্রা

প্রকাশিত সময় : ০১:০৪:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ মার্চ ২০২৪

নাইক্ষ্যংছড়ি—মিয়ানমারের সীমান্তের সব পয়েন্টগুলোতে গত ২ দিন ধরে কোন বিস্ফোরণের শব্দ নেই। সীমান্ত এলাকা দিয়ে আসেনি বিস্ফোরণের শব্দ। এতে স্বাভাবিক হয়েছে মানুষের জীবনযাত্রা।

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সরেজমিন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার, ঘুমধুম, তুমব্রু, কোনা পাড়া, পশ্চিমকুল, চাকমা পাড়া ও বাইশপাড়ী এলাকাসহ সদরের জামছড়ি সীমান্তের কাছে বসবাসকারী হাজারো মানুষের মধ্যে ফিরেছে স্বস্তি। ঘুমধুম ৩১ নং পিলার দিয়ে শুরু থেকে হওয়া এই সংঘর্ষ চলে দৌছড়ি ইউনিয়নের ৫৫ নাম্বার পিলারের টারগুছড়া নামক জায়গা পর্যন্ত।

এসব সীমান্ত এলাকায় এখন নিরব শান্ত হয়ে উঠেছে। নেই কোন গুলির শব্দ, নেই কোন আতঙ্ক। ঘুমধুম সীমান্তের তুমব্রু এলাকার স্থানীয় মোঃ আবছার জানান, এখন আমরা পুরোপুরি শান্ত পরিবেশে আছি। তবে বিগত দিনে কিছুটা আতঙ্ক কাজ করেছিল এখন তা নেই।

এ বিষয়ে ঘুমধুম ইউপি চেয়ারম্যান একেএম জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, তাদের এলাকার দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডে সব শ্রেণি পেশার মানুষ পুরোদমে সক্রিয় হয়েছে। এখন আর আতঙ্কবোধের মধ্যে নেই সীমান্ত এলাকার মানুষ।

নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নুরুল আবছার ইমন বলেন, তার সীমান্ত এলাকা দিয়ে গত কয়েক দিনে বিস্ফোরণের বিকট শব্দের খবর পাইনি। দৌছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান মো. ইমরান বলেন, তার এলাকার সীমান্ত একেবারে ঝামেলা মুক্ত মানুষের জীবন যাত্রা স্বাভাবিক।