০৭:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সেহরিতে যা খাওয়া উচিত নয়

শরীর সুস্থ রাখতে সেহরিতে স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করা উচিত। না হলে রোজা রাখা কষ্টসাধ্য হয়ে উঠবে। কেননা একটানা দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। রমজানে শরীরের সুস্থতা নির্ভর করে সেহরির পুষ্টিকর খাবারের ওপর। যেহেতু সেহরির মাধ্যমে সারাদিন না খেয়ে থাকার প্রস্তুতি নেওয়া হয়। তাই এ সময় পুষ্টিকর খাবার তালিকায় রাখতে হবে।
সেহরিতে কাচ্চি, পোলাও, বিরিয়ানি কিংবা মুখোরোচক খাবার একেবারেই খাওয়া উচিত নয়। এসব খাবার খেলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়তে পারে। এ ধরনের খাবারে পুষ্টিগুণ থাকে না। এগুলো শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
গরমের সময় রমজানে সুস্থ থাকতে সেহরিতে অবশ্যই তরল খাবার বেশি রাখতে হবে। এ ক্ষেত্রে নরম ভাত কিংবা স্যুপ খেলে সবচেয়ে ভালো হয়। সঙ্গে ৪-৫ রকমের শাক-সবজি রাখবেন ১৫০ গ্রামের মতো। লাউ, চাল কুমড়াসহ পেট ঠান্ডা রাখে এমন শাক-সবজি খেতে হবে।
সেহরিতে ২-৩ পিস মুরগির মাংস কিংবা এক পিস মাছ রাখতে পারেন। খাওয়ার পর এক গ্লাস দুধ খাওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা। প্রচুর পানি পানের পরামর্শ দেন অনেকেই। না হলে ডিহাইড্রেশন দেখা দিতে পারে। স্বাস্থ্যকর খাবারের মাধ্যমে খুব সহজেই সুস্থ থাকা সম্ভব।

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

সেহরিতে যা খাওয়া উচিত নয়

প্রকাশিত সময় : ০২:০৯:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ ২০২৪

শরীর সুস্থ রাখতে সেহরিতে স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করা উচিত। না হলে রোজা রাখা কষ্টসাধ্য হয়ে উঠবে। কেননা একটানা দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। রমজানে শরীরের সুস্থতা নির্ভর করে সেহরির পুষ্টিকর খাবারের ওপর। যেহেতু সেহরির মাধ্যমে সারাদিন না খেয়ে থাকার প্রস্তুতি নেওয়া হয়। তাই এ সময় পুষ্টিকর খাবার তালিকায় রাখতে হবে।
সেহরিতে কাচ্চি, পোলাও, বিরিয়ানি কিংবা মুখোরোচক খাবার একেবারেই খাওয়া উচিত নয়। এসব খাবার খেলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়তে পারে। এ ধরনের খাবারে পুষ্টিগুণ থাকে না। এগুলো শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
গরমের সময় রমজানে সুস্থ থাকতে সেহরিতে অবশ্যই তরল খাবার বেশি রাখতে হবে। এ ক্ষেত্রে নরম ভাত কিংবা স্যুপ খেলে সবচেয়ে ভালো হয়। সঙ্গে ৪-৫ রকমের শাক-সবজি রাখবেন ১৫০ গ্রামের মতো। লাউ, চাল কুমড়াসহ পেট ঠান্ডা রাখে এমন শাক-সবজি খেতে হবে।
সেহরিতে ২-৩ পিস মুরগির মাংস কিংবা এক পিস মাছ রাখতে পারেন। খাওয়ার পর এক গ্লাস দুধ খাওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা। প্রচুর পানি পানের পরামর্শ দেন অনেকেই। না হলে ডিহাইড্রেশন দেখা দিতে পারে। স্বাস্থ্যকর খাবারের মাধ্যমে খুব সহজেই সুস্থ থাকা সম্ভব।