সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের মাঝে শিক্ষার আলো প্রজ্জ্বলিত করতে সামাজিক সংগঠন দিবা স্বপ্নচারীর প্রতিষ্ঠা করেছে " স্বপ্নচারী বিদ্যাপীঠ।
শনিবার (৭মে) বিকাল ৩টায় এর উদ্বোধন হয়।
দিবা স্বপ্নচারীর অন্যতম একটি প্রজেক্ট স্বপ্নচারী বিদ্যাপীঠ। ২০১৮ সালে যাত্রা শুরুর পর থেকে স্বপ্নচারী বিদ্যাপীঠ এতিম ও সুবিধাবঞ্চিত পথশিশুদের শিক্ষার্জনের আস্থা ও বিশ্বাসের জায়গা হয়ে ওঠে। এ স্কুলের কার্যক্রম সুন্দর ও কার্যকরীভাবে পরিচালনার জন্য একটি স্থায়ী স্কুল ঘরের খুব প্রয়োজন ছিল। অবশেষে শেষ হয়েছে তাদের অপেক্ষার প্রহর। যেখানে ৫০জন ঝরে পড়া, সুবিধাবঞ্চিত ও এতিম শিশু পড়াশুনা করবে।
দিবা স্বপ্নচারীর সহপ্রতিষ্ঠাতা ও স্বপ্নচারী বিদ্যাপীঠ এর পরিচালক মোরশেদুল ইসলাম রিফাত এর সভাপতিত্বে স্থায়ী ক্যাম্পাস উদ্বোধন প্রোগ্রামে
প্রধান অতিথি এবং উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র জনাব মুজিবুর রহমান।
প্রধান অতিথি মেয়র মুজিবুর রহমান বলেন "এসব শিশুদের দায়িত্ব নিতে হবে। এরাই আগামীর দেশের ভবিষ্যৎ। তাই এ স্বপ্নচারী বিদ্যাপীঠকে আরও পূর্ণতা প্রদানের জন্য যা যা করতে হবে সব করব। "
দিবা স্বপ্নচারীর সহপ্রতিষ্ঠাতা জাকিয়া সুলতানা বলেন" ২০১৮সালের পর থেকে কখনো খোলা আকাশের নিচে আবার কখনো কারো ঘরের বারান্দায়,এভাবে চলছিল স্বপ্নচারী বিদ্যাপীঠ। যাত্রা শুরুর পর থেকে স্বপ্ন দেখতাম একটি স্থায়ী স্কুল ঘরের,এখন সে স্বপ্ন সবার সহযোগিতায় বাস্তব রুপ পেয়েছে"
সবার সহযোগিতায় স্বপ্নচারী বিদ্যাপীঠ ও স্বপ্নচারী উন্মুক্ত পাঠাগারকে বহুদূর এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন মোরশেদুল ইসলাম রিফাত।