১২:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারত থেকে আরও ৩০০ টন আলু আমদানি

বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে আরও ৩০০ টন আলু আমদানি করা হয়েছে। ভোগ্যপণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে চাল, ডাল, গম, ডিম, পেঁয়াজ ও কাঁচামরিচের পাশাপাশি আলু আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার।

ভারতের পেট্রাপোল বন্দর হয়ে মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাত সাড়ে ১১টায় ১২টি ট্রাকে ৩০০ টন আলু আমদানির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বেনাপোল বন্দরের চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা আজিজ খান।

এর আগে, গত বুধ ও বৃহস্পতিবার দুটি চালানে ১৬ ট্রাকে ৪০০ টন আলু আমদানি হয়েছিল। আলুর আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ইন্টিগ্রেটেড ফুড অ্যান্ড বেভারেজ এবং রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ভারতের পেপসিকো ইন্ডিয়া হোল্ডিংস।

আলুর চালানটি খালাস নিতে বেনাপোল কাস্টমস হাউসে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করেছেন ট্রান্সমেরিন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট নামের একটি প্রতিষ্ঠান। এ বিষয়ে ট্রান্সমেরিন লজিস্টিক লিমিটেড সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের প্রতিনিধি মাসুম বিল্লা জানান, গতকাল (মঙ্গলবার) রাতে ভারত থেকে ৩০০ টন আলু আমদানি করা হয়েছে। যার প্রতি টন আলুর আমদানি খরচ পড়ছে ১৯৪ মার্কিন ডলার। আলুর চালানটি খালাস নিতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কাস্টমসে দাখিল করা হয়েছে।

এ বিষয়ে বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, বেনাপোল বন্দর দিয়ে গত রাতে ১১টি ট্রাক ভর্তি আলুর চালান বন্দরে প্রবেশ করেছে। আরও এক ট্রাক প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে। আমদানিকারক প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করলে দ্রুত ছাড়করণের জন্য সহযোগিতা করা হবে। এর আগে গত বুধ ও বৃহস্পতিবার দুই চালানে ৪০০ টন আলু আমদানি হয়। যা ইতোমধ্যে বন্দর থেকে ছাড় করা হয়েছে।

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

আইন শৃঙ্খলা, দ্রব্যমুল্য, সংস্কার বিষয়ে সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ- ধর্ম উপদেষ্টা

ভারত থেকে আরও ৩০০ টন আলু আমদানি

প্রকাশিত সময় : ০২:৫০:৫১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ মার্চ ২০২৪

বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে আরও ৩০০ টন আলু আমদানি করা হয়েছে। ভোগ্যপণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে চাল, ডাল, গম, ডিম, পেঁয়াজ ও কাঁচামরিচের পাশাপাশি আলু আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার।

ভারতের পেট্রাপোল বন্দর হয়ে মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাত সাড়ে ১১টায় ১২টি ট্রাকে ৩০০ টন আলু আমদানির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বেনাপোল বন্দরের চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা আজিজ খান।

এর আগে, গত বুধ ও বৃহস্পতিবার দুটি চালানে ১৬ ট্রাকে ৪০০ টন আলু আমদানি হয়েছিল। আলুর আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ইন্টিগ্রেটেড ফুড অ্যান্ড বেভারেজ এবং রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ভারতের পেপসিকো ইন্ডিয়া হোল্ডিংস।

আলুর চালানটি খালাস নিতে বেনাপোল কাস্টমস হাউসে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করেছেন ট্রান্সমেরিন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট নামের একটি প্রতিষ্ঠান। এ বিষয়ে ট্রান্সমেরিন লজিস্টিক লিমিটেড সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের প্রতিনিধি মাসুম বিল্লা জানান, গতকাল (মঙ্গলবার) রাতে ভারত থেকে ৩০০ টন আলু আমদানি করা হয়েছে। যার প্রতি টন আলুর আমদানি খরচ পড়ছে ১৯৪ মার্কিন ডলার। আলুর চালানটি খালাস নিতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কাস্টমসে দাখিল করা হয়েছে।

এ বিষয়ে বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, বেনাপোল বন্দর দিয়ে গত রাতে ১১টি ট্রাক ভর্তি আলুর চালান বন্দরে প্রবেশ করেছে। আরও এক ট্রাক প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে। আমদানিকারক প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করলে দ্রুত ছাড়করণের জন্য সহযোগিতা করা হবে। এর আগে গত বুধ ও বৃহস্পতিবার দুই চালানে ৪০০ টন আলু আমদানি হয়। যা ইতোমধ্যে বন্দর থেকে ছাড় করা হয়েছে।