০৩:৪১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনকালে এপিবিএন প্রধান সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর

ক্যাম্পে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে কঠোর হবে এপিবিএন

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে এপিবিএন পুলিশ আরো কঠোর হবে। ক্যাম্পে খুন খারাবি বন্ধে এপিবিএন পুলিশের টহল আরো জোরদার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন এপিবিএন পুলিশের প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর।
শনিবার (০৬ জুলাই) দিনব্যাপী কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন এবং রোহিঙ্গা কমিউনিটি লিডারদের সাথে মতবিনিময় সভা শেষে উখিয়া উপজেলার পালংখালী হাকিমপাড়া ১৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অবস্থিত এপিবিএন কার্যালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে তিনি উপরোক্ত কথা বলেন।

তিনি জানান, মিয়ানমারের রাখাইনে তাদের আভ্যন্তরিন সংঘাত সংঘর্ষের কারণে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাশন সাময়িক দেরি হচ্ছে। যতদিন তারা এখানে থাকবে তাদের নিরাপত্তা বিধানের সার্বিক ব্যবস্থা নিবে এপিবিএন পুলিশ। এ ছাড়া বাংলাদেশ সরকার জাতিসংঘ সহ আন্তর্জাতিক সংস্থা গুলো রোহিঙ্গাদের ভরনপোষণ সহ তাদের খাদ্য চিকিৎসা সেবা সহ বিভিন্ন সাহায্য দিচ্ছে।

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

চকরিয়ায় বসতভিটা ও দোকান দখলের জন্য হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট: আহত ৫

রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনকালে এপিবিএন প্রধান সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর

ক্যাম্পে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে কঠোর হবে এপিবিএন

প্রকাশিত সময় : ০৬:৫২:৩৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০২৪

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে এপিবিএন পুলিশ আরো কঠোর হবে। ক্যাম্পে খুন খারাবি বন্ধে এপিবিএন পুলিশের টহল আরো জোরদার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন এপিবিএন পুলিশের প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর।
শনিবার (০৬ জুলাই) দিনব্যাপী কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন এবং রোহিঙ্গা কমিউনিটি লিডারদের সাথে মতবিনিময় সভা শেষে উখিয়া উপজেলার পালংখালী হাকিমপাড়া ১৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অবস্থিত এপিবিএন কার্যালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে তিনি উপরোক্ত কথা বলেন।

তিনি জানান, মিয়ানমারের রাখাইনে তাদের আভ্যন্তরিন সংঘাত সংঘর্ষের কারণে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাশন সাময়িক দেরি হচ্ছে। যতদিন তারা এখানে থাকবে তাদের নিরাপত্তা বিধানের সার্বিক ব্যবস্থা নিবে এপিবিএন পুলিশ। এ ছাড়া বাংলাদেশ সরকার জাতিসংঘ সহ আন্তর্জাতিক সংস্থা গুলো রোহিঙ্গাদের ভরনপোষণ সহ তাদের খাদ্য চিকিৎসা সেবা সহ বিভিন্ন সাহায্য দিচ্ছে।