০১:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সেনা পাহারা শুরু হলো কক্সবাজার সদর থানার কার্যক্রম 

সার্বিক নিরাপত্তা বিবেচনায় পর্যটন নগরী কক্সবাজার সদর থানার গুরুত্ব অনেক বেশি।গত কয়েকদিন আগে সহিংসতায় এই থানায় হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। যার ফলে কার্যত অচল হয়ে পড়ে কক্সবাজার সদর মডেল থানা। তবে চারদিন পর সেনাবাহিনীর পাহারায় আবারো সচল হতে শুরু করেছে থানার কার্যক্রম।

শুক্রবার (৯আগস্ট) বিকেল ৫ টার দিকে থানা প্রাঙ্গণ পরিদর্শন শেষে এসব তথ্য জানিয়েছেন সেনাবাহিনীর কক্সবাজার সদরের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্ণেল তানভির আহমেদ। তার আগে তিনি থানায় ক্ষতিগ্রস্ত আসবাবপত্র, বিভিন্ন কম্পিউটার সামগ্রী, নথিপত্র দেখেন। পাশাপাশি থানায় যোগ দেয়া সদস্যদের মনোবল যোগান। তাদের তিনি আশ্বস্ত করতে দেখা যায়। 

কমান্ডিং অফিসার লে. কর্ণেল তানভির আহমেদ বলেন- সেনাবাহিনী পুলিশি কার্যক্রমে সর্বাত্মক সহযোগীতা এবং নিরাপত্তা দেবে। জনগণের আইনি সেবা নিশ্চিত করতে আমরা একযোগে কাজ করছি। যেকোন ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা ঠেকাতে পুলিশের পাশে থাকবে সেনাবাহিনী। 

এদিকে সেনাবাহিনীর নিরাপত্তায় পোশাকবিহীন থানায় আসেন কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রকিবুজ্জামান। 

থানার কার্যক্রম চালুর বিষয়ে তিনি বলেন, সকাল থেকে থানার ১০১ জন সদস্য যোগদান করেছেন। কিন্তু যে সমস্ত নথি নষ্ট হয়েছে বা অন্যান্য সামগ্রী নষ্ট হয়েছে তা কাটিয়ে একটু উঠতে সময় লাগবে। 

তিনি আরও বলেন- আমরা জনগণের সেবক, তাদের সেবা নিশ্চিতে আমরা তাদের ডাকে সাড়া দিচ্ছি। সেনাবাহিনী সার্বক্ষণিক আমাদের সঙ্গে রয়েছে। হয়তো কিছু সময়ের পর আমরা পুরোদমে কাজ শুরু করতে পারবো। 

গেল ৫ আগস্ট হামলার পর থেকে বন্ধ হয়ে যায় কক্সবাজার সদর মডেল থানার কার্যক্রম। দীর্ঘ চারদিন পর আজ সবাই যোগ দিয়েছেন। প্রাথমিক কার্যক্রম শুরু করেছেন।

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

আলুর দাম আরও বেড়েছে, স্বস্তি নেই ডিম-সবজিতেও

সেনা পাহারা শুরু হলো কক্সবাজার সদর থানার কার্যক্রম 

প্রকাশিত সময় : ০৬:০৯:২৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৪

সার্বিক নিরাপত্তা বিবেচনায় পর্যটন নগরী কক্সবাজার সদর থানার গুরুত্ব অনেক বেশি।গত কয়েকদিন আগে সহিংসতায় এই থানায় হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। যার ফলে কার্যত অচল হয়ে পড়ে কক্সবাজার সদর মডেল থানা। তবে চারদিন পর সেনাবাহিনীর পাহারায় আবারো সচল হতে শুরু করেছে থানার কার্যক্রম।

শুক্রবার (৯আগস্ট) বিকেল ৫ টার দিকে থানা প্রাঙ্গণ পরিদর্শন শেষে এসব তথ্য জানিয়েছেন সেনাবাহিনীর কক্সবাজার সদরের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্ণেল তানভির আহমেদ। তার আগে তিনি থানায় ক্ষতিগ্রস্ত আসবাবপত্র, বিভিন্ন কম্পিউটার সামগ্রী, নথিপত্র দেখেন। পাশাপাশি থানায় যোগ দেয়া সদস্যদের মনোবল যোগান। তাদের তিনি আশ্বস্ত করতে দেখা যায়। 

কমান্ডিং অফিসার লে. কর্ণেল তানভির আহমেদ বলেন- সেনাবাহিনী পুলিশি কার্যক্রমে সর্বাত্মক সহযোগীতা এবং নিরাপত্তা দেবে। জনগণের আইনি সেবা নিশ্চিত করতে আমরা একযোগে কাজ করছি। যেকোন ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা ঠেকাতে পুলিশের পাশে থাকবে সেনাবাহিনী। 

এদিকে সেনাবাহিনীর নিরাপত্তায় পোশাকবিহীন থানায় আসেন কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রকিবুজ্জামান। 

থানার কার্যক্রম চালুর বিষয়ে তিনি বলেন, সকাল থেকে থানার ১০১ জন সদস্য যোগদান করেছেন। কিন্তু যে সমস্ত নথি নষ্ট হয়েছে বা অন্যান্য সামগ্রী নষ্ট হয়েছে তা কাটিয়ে একটু উঠতে সময় লাগবে। 

তিনি আরও বলেন- আমরা জনগণের সেবক, তাদের সেবা নিশ্চিতে আমরা তাদের ডাকে সাড়া দিচ্ছি। সেনাবাহিনী সার্বক্ষণিক আমাদের সঙ্গে রয়েছে। হয়তো কিছু সময়ের পর আমরা পুরোদমে কাজ শুরু করতে পারবো। 

গেল ৫ আগস্ট হামলার পর থেকে বন্ধ হয়ে যায় কক্সবাজার সদর মডেল থানার কার্যক্রম। দীর্ঘ চারদিন পর আজ সবাই যোগ দিয়েছেন। প্রাথমিক কার্যক্রম শুরু করেছেন।