০১:৩৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪, ৪ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুতুপালংয়ের দীপন বড়ুয়ার বরাতে প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে কবির আহমদ গং’র বিবৃতি

গত ২৫ আগষ্ট দৈনিক আজকের দেশবিদেশ পত্রিকায় ‘আওয়ামীলীগের প্রভাব খাটিয়ে কুতুপালংয়ে সংখ্যালঘু পরিবারের জমি দখলের অভিযোগ’ শীর্ষক প্রকাশিত সংবাদটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে।সংবাদে উপস্থাপিত তথ্য আর বাস্তবতার সাথে কোন মিল নেই।এটি ডাহা মিথ্যা বানোয়াট, ভিত্তিহীন উদ্দেশ্যে প্রণোদিত অপপ্রচার।আমরা উক্ত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে ব্যাখ্যা উপস্থাপন করলাম।সেই জায়গার অংশ বিশেষ বিষয়ে প্রকৃত ও বাস্তবতার নিরিখে জানাচ্ছি যে,উখিয়া উপজেলা’র কুতুপালং মৌজার বিএস ৭০৪ নং খতিয়ানের আন্দরে বিগত ২০/০২/২০০৭ সালে ১৬৯ নং দলিল সম্পাদনের মাধ্যমে কুতুপালং এলাকার কেশব প্রু বড়ুয়ার পুত্র বজেন্দ্র বড়ুয়ার নিকট থেকে ২০(বিশ) শতক, একই খতিয়ানের আন্দরে ২৬/১১/২০১২ সালে ১৭১০ নং দলিল সম্পাদনে ১৪ (চৌদ্দ)শতক ও ২১/০৬/২০১৩ সালে ২৪৩২ নং দলিল সম্পাদনে একই খতিয়ানের ওয়ারিশী অংশীদার রাজেন্দ্র বড়ুয়া প্রকাশ কলসি বড়ুয়ার ছেলে যথাক্রমে দীপন বড়ুয়া ও মিলন বড়ুয়ার নিকট থেকে ৫(পাঁচ)শতক সহ মোট ৩৯(উনচল্লিশ)শতক নাল জায়গা বাজারের সর্বোচ্চ মুল্যে খরিদা সুত্রে মালিক হন রাজাপালং ইউপি’র ৯ নং ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা মৌলভী বখতেয়ার আহমদ।একই খতিয়ানের আন্দরে ৫৬২/১২ দলিল সম্পাদনে রাজেন্দ্র বড়ুয়া প্রকাশ কলসি বড়ুয়ার ছেলে মিলন বড়ুয়া,দীপন বড়ুয়া ও কাকন বড়ুয়ার নিকট থেকে ৫(পাঁচ) শতক এবং গত ১০/১২/২০২০ সালে দলিল সম্পাদনের মাধ্যমে রাজেন্দ্র বড়ুয়া প্রকাশ কলসি বড়ুয়ার ছেলে কাকন বড়ুয়ার নিকট থেকে আরো ৩.৩৩( তিন দশমিক তেত্রিশ) শতক সহ দুই দফায় মোট ৮.৩৩(আট দশমিক,তেত্রিশ)শতক জায়গা ক্রয় করেন কুতুপালং এলাকার কবির আহমদ।

মৌলভী বখতেয়ার আহমদ এর ৩৯(উনচল্লিশ)শতক এবং কবির আহমদের নামীয় খরিদাকৃত ৮.৩৩( আট দশমিক তেত্রিশ)শতক সহ মোট ৪৭.৩৩( সাত চল্লিশ দশমিক তেত্রিশ) শতক জায়গা দখল স্বত্ব চিরতরের জন্য বুঝিয়ে দেন জায়গা বিক্রেতাগণ।সেই থেকে উক্ত জায়গায় স্থাপনা নির্মাণ করে বসতি স্থীত আছেন খরিদা সুত্রের ক্রেতা(মালিকগণ)। কিন্তু শট, প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে প্রকাশিত সংবাদে দীপন বড়ুয়া বলেছেন ২০১১ সালে জায়গার একটি অংশ বন্ধক রাখেন মৌলভী বখতেয়ার আহমদের নিকট। প্রকৃত বিষয় হচ্ছে, সেই জায়গাটি ২০১৩ সালে দলিল মুলে সাফ বিক্রি নামা সম্পাদন করে দিয়েছেন। সেটি আর বন্ধক থাকবে কি করে?মৌলভী বখতেয়ার আহমদ মারা যাওয়ার পর দীপন বড়ুয়া তাঁরা দুই ভাইয়ের বিক্রিত জায়গার অংশ জায়গার মুল্য বাড়তে থাকায় মোটাংকের টাকা দাবী করে আসছিলেন মৌলভী বখতেয়ার আহমদের পরিবার থেকে।এমনকি উক্ত জায়গায় মৌলভী বখতেয়ার আহমদ পরিবারের স্থাপিত দোকানপাট থেকেও চাঁদা দাবী করে প্রত্যাখ্যাত হওয়ায় বখতেয়ার আহমদের জামাতা কবির আহমদ ও ছেলে হেলাল উদ্দিন সহ পরিবারের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে আসছিলেন দীপন বড়ুয়া।বিগত ইউপি’র নির্বাচনের প্রতিপক্ষ একটি দুষ্টু চক্রের প্ররোচনায় মৌলভী বখতেয়ার আহমদের পরিবারের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করে উদ্ভট মিথ্যাচার,বিভ্রান্তি সৃষ্টি সহ মানহানীকর পরিস্থিতির জন্ম দেন দীপন বড়ুয়া।এসব জায়গার বিষয়ে স্থানীয় শালিস বিচারেও দীপন বড়ুয়ার অযুক্তিক দাবীতে প্রত্যাখ্যাত হয়ে আর্থিক ও মানসিক হয়রানী এবং মানহানীর উদ্দেশ্যে ২০২২ সালে একটি মামলা দায়ের করেন সহকারী জজ আদালত (উখিয়া) বরাবর।মামলা নং সিআর ১১৬/২২,তারিখ-১৮/০৯২০২২।

এতে মামলার বাদী দীপন অহেতুক মৌলভী বখতেয়ার আহমদের জামাতা কবির আহমদ ও ছেলে হেলাল উদ্দিন গংদের আসামী করেন।যে মামলাটি এখনো আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।আর চলমান মামলায় আদালতের বিচারক উক্ত জায়গার বিষয়ে এখনো কোন রায় কিংবা সিদ্ধান্ত বা নিষ্পত্তির ঘোষণা দেন নি।এ ক্ষেত্রে বিচারাধীন মামলা বা আদালতের রায় বহিভুর্ত অন্য কোন আপত্তি বা অভিযোগ তোলার প্রশ্নই আসে না।

আদালতের বিচারাধীন বিষয়’কে অগ্রাহ্য করে দীপন বড়ুয়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপত্তিকর, বিভ্রান্তিকর, সম্মানহানীকর অপপ্রচার চালানো আদৌ আইনগত বৈধতা আছে বলে মনে করিনা।মুলত বিষয় হচ্ছে,দীপন বড়ুয়া একজন পেশাদার মাদক কারবারী।তার নামে উখিয়া থানায় মাদক মামলা (ইয়াবার)রয়েছে।মামলা নং-জি আর ৪০২/১৭,তারিখ-২৬/১০/২০১৭। দীপন বড়ুয়া মাদকের করাল গ্রাসে অর্থনৈতিক দেউলিয়াপনায় পড়ে জায়গার বর্তমান বাজার মুল্য বাড়তে থাকায় লোভের বশিভুত হয়ে শট,প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে আবুল-তাবুল প্রলাপ বকছেন এবং হয়রানী মুলক মামলা করেছেন।

প্রকৃত পক্ষে বৈধ দালিলিক কবলা সম্পাদন মুলে মৌলভী বখতেয়ার আহমদ ও কবির আহমদ খরিদা সুত্রে মালিকগণ হয়ে জায়গার দখল আমলে রয়েছেন।যা আমরা সহ কুতুপালং বাসী অবগত রয়েছেন।সেখানে আওয়ামীলীগের প্রভাব খাটিয়ে জায়গা দখলের অভিযোগ হাস্যকর।দেশের বিরাজমান পরিস্তিতিতে সংখ্যালঘুর ধোয়া তুলে এহেন মিথ্যাচারের আশ্রয় নিয়ে প্রকৃত বাস্তবতাকে ঘোলাটে করার হীন অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে। আমরা উক্ত প্রকাশিত মিথ্যা সংবাদের বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, জনসাধারণ ও পাঠকবৃন্দ সহ কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার সবিনয়ে অনুরোধ জানাচ্ছি।

নিবেদক-

ইঞ্জিনিয়ার হেলাল উদ্দিন মেম্বার’

পিতা- মরহুম মৌলভী বখতেয়ার আহমদ মেম্বার ও কবির আহমদ,

কুতুপালং, রাজাপালং ইউপি, উখিয়া,কক্সবাজার।

ট্যাগ :
পাঠকপ্রিয়

কক্সবাজারে এক নারী মানষিক ভারসাম্যহীন হয়ে ফাঁস খেয়ে আত্মহত্যা

কুতুপালংয়ের দীপন বড়ুয়ার বরাতে প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে কবির আহমদ গং’র বিবৃতি

প্রকাশিত সময় : ০৩:০১:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৪

গত ২৫ আগষ্ট দৈনিক আজকের দেশবিদেশ পত্রিকায় ‘আওয়ামীলীগের প্রভাব খাটিয়ে কুতুপালংয়ে সংখ্যালঘু পরিবারের জমি দখলের অভিযোগ’ শীর্ষক প্রকাশিত সংবাদটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে।সংবাদে উপস্থাপিত তথ্য আর বাস্তবতার সাথে কোন মিল নেই।এটি ডাহা মিথ্যা বানোয়াট, ভিত্তিহীন উদ্দেশ্যে প্রণোদিত অপপ্রচার।আমরা উক্ত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে ব্যাখ্যা উপস্থাপন করলাম।সেই জায়গার অংশ বিশেষ বিষয়ে প্রকৃত ও বাস্তবতার নিরিখে জানাচ্ছি যে,উখিয়া উপজেলা’র কুতুপালং মৌজার বিএস ৭০৪ নং খতিয়ানের আন্দরে বিগত ২০/০২/২০০৭ সালে ১৬৯ নং দলিল সম্পাদনের মাধ্যমে কুতুপালং এলাকার কেশব প্রু বড়ুয়ার পুত্র বজেন্দ্র বড়ুয়ার নিকট থেকে ২০(বিশ) শতক, একই খতিয়ানের আন্দরে ২৬/১১/২০১২ সালে ১৭১০ নং দলিল সম্পাদনে ১৪ (চৌদ্দ)শতক ও ২১/০৬/২০১৩ সালে ২৪৩২ নং দলিল সম্পাদনে একই খতিয়ানের ওয়ারিশী অংশীদার রাজেন্দ্র বড়ুয়া প্রকাশ কলসি বড়ুয়ার ছেলে যথাক্রমে দীপন বড়ুয়া ও মিলন বড়ুয়ার নিকট থেকে ৫(পাঁচ)শতক সহ মোট ৩৯(উনচল্লিশ)শতক নাল জায়গা বাজারের সর্বোচ্চ মুল্যে খরিদা সুত্রে মালিক হন রাজাপালং ইউপি’র ৯ নং ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা মৌলভী বখতেয়ার আহমদ।একই খতিয়ানের আন্দরে ৫৬২/১২ দলিল সম্পাদনে রাজেন্দ্র বড়ুয়া প্রকাশ কলসি বড়ুয়ার ছেলে মিলন বড়ুয়া,দীপন বড়ুয়া ও কাকন বড়ুয়ার নিকট থেকে ৫(পাঁচ) শতক এবং গত ১০/১২/২০২০ সালে দলিল সম্পাদনের মাধ্যমে রাজেন্দ্র বড়ুয়া প্রকাশ কলসি বড়ুয়ার ছেলে কাকন বড়ুয়ার নিকট থেকে আরো ৩.৩৩( তিন দশমিক তেত্রিশ) শতক সহ দুই দফায় মোট ৮.৩৩(আট দশমিক,তেত্রিশ)শতক জায়গা ক্রয় করেন কুতুপালং এলাকার কবির আহমদ।

মৌলভী বখতেয়ার আহমদ এর ৩৯(উনচল্লিশ)শতক এবং কবির আহমদের নামীয় খরিদাকৃত ৮.৩৩( আট দশমিক তেত্রিশ)শতক সহ মোট ৪৭.৩৩( সাত চল্লিশ দশমিক তেত্রিশ) শতক জায়গা দখল স্বত্ব চিরতরের জন্য বুঝিয়ে দেন জায়গা বিক্রেতাগণ।সেই থেকে উক্ত জায়গায় স্থাপনা নির্মাণ করে বসতি স্থীত আছেন খরিদা সুত্রের ক্রেতা(মালিকগণ)। কিন্তু শট, প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে প্রকাশিত সংবাদে দীপন বড়ুয়া বলেছেন ২০১১ সালে জায়গার একটি অংশ বন্ধক রাখেন মৌলভী বখতেয়ার আহমদের নিকট। প্রকৃত বিষয় হচ্ছে, সেই জায়গাটি ২০১৩ সালে দলিল মুলে সাফ বিক্রি নামা সম্পাদন করে দিয়েছেন। সেটি আর বন্ধক থাকবে কি করে?মৌলভী বখতেয়ার আহমদ মারা যাওয়ার পর দীপন বড়ুয়া তাঁরা দুই ভাইয়ের বিক্রিত জায়গার অংশ জায়গার মুল্য বাড়তে থাকায় মোটাংকের টাকা দাবী করে আসছিলেন মৌলভী বখতেয়ার আহমদের পরিবার থেকে।এমনকি উক্ত জায়গায় মৌলভী বখতেয়ার আহমদ পরিবারের স্থাপিত দোকানপাট থেকেও চাঁদা দাবী করে প্রত্যাখ্যাত হওয়ায় বখতেয়ার আহমদের জামাতা কবির আহমদ ও ছেলে হেলাল উদ্দিন সহ পরিবারের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে আসছিলেন দীপন বড়ুয়া।বিগত ইউপি’র নির্বাচনের প্রতিপক্ষ একটি দুষ্টু চক্রের প্ররোচনায় মৌলভী বখতেয়ার আহমদের পরিবারের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করে উদ্ভট মিথ্যাচার,বিভ্রান্তি সৃষ্টি সহ মানহানীকর পরিস্থিতির জন্ম দেন দীপন বড়ুয়া।এসব জায়গার বিষয়ে স্থানীয় শালিস বিচারেও দীপন বড়ুয়ার অযুক্তিক দাবীতে প্রত্যাখ্যাত হয়ে আর্থিক ও মানসিক হয়রানী এবং মানহানীর উদ্দেশ্যে ২০২২ সালে একটি মামলা দায়ের করেন সহকারী জজ আদালত (উখিয়া) বরাবর।মামলা নং সিআর ১১৬/২২,তারিখ-১৮/০৯২০২২।

এতে মামলার বাদী দীপন অহেতুক মৌলভী বখতেয়ার আহমদের জামাতা কবির আহমদ ও ছেলে হেলাল উদ্দিন গংদের আসামী করেন।যে মামলাটি এখনো আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।আর চলমান মামলায় আদালতের বিচারক উক্ত জায়গার বিষয়ে এখনো কোন রায় কিংবা সিদ্ধান্ত বা নিষ্পত্তির ঘোষণা দেন নি।এ ক্ষেত্রে বিচারাধীন মামলা বা আদালতের রায় বহিভুর্ত অন্য কোন আপত্তি বা অভিযোগ তোলার প্রশ্নই আসে না।

আদালতের বিচারাধীন বিষয়’কে অগ্রাহ্য করে দীপন বড়ুয়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপত্তিকর, বিভ্রান্তিকর, সম্মানহানীকর অপপ্রচার চালানো আদৌ আইনগত বৈধতা আছে বলে মনে করিনা।মুলত বিষয় হচ্ছে,দীপন বড়ুয়া একজন পেশাদার মাদক কারবারী।তার নামে উখিয়া থানায় মাদক মামলা (ইয়াবার)রয়েছে।মামলা নং-জি আর ৪০২/১৭,তারিখ-২৬/১০/২০১৭। দীপন বড়ুয়া মাদকের করাল গ্রাসে অর্থনৈতিক দেউলিয়াপনায় পড়ে জায়গার বর্তমান বাজার মুল্য বাড়তে থাকায় লোভের বশিভুত হয়ে শট,প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে আবুল-তাবুল প্রলাপ বকছেন এবং হয়রানী মুলক মামলা করেছেন।

প্রকৃত পক্ষে বৈধ দালিলিক কবলা সম্পাদন মুলে মৌলভী বখতেয়ার আহমদ ও কবির আহমদ খরিদা সুত্রে মালিকগণ হয়ে জায়গার দখল আমলে রয়েছেন।যা আমরা সহ কুতুপালং বাসী অবগত রয়েছেন।সেখানে আওয়ামীলীগের প্রভাব খাটিয়ে জায়গা দখলের অভিযোগ হাস্যকর।দেশের বিরাজমান পরিস্তিতিতে সংখ্যালঘুর ধোয়া তুলে এহেন মিথ্যাচারের আশ্রয় নিয়ে প্রকৃত বাস্তবতাকে ঘোলাটে করার হীন অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে। আমরা উক্ত প্রকাশিত মিথ্যা সংবাদের বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, জনসাধারণ ও পাঠকবৃন্দ সহ কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার সবিনয়ে অনুরোধ জানাচ্ছি।

নিবেদক-

ইঞ্জিনিয়ার হেলাল উদ্দিন মেম্বার’

পিতা- মরহুম মৌলভী বখতেয়ার আহমদ মেম্বার ও কবির আহমদ,

কুতুপালং, রাজাপালং ইউপি, উখিয়া,কক্সবাজার।