গত ২২ আগষ্ট দৈনিক গণসংযোগ পত্রিকা,অনলাইন সংবাদ মাধ্যম ‘কক্সবাজার সময় সংবাদে “বালুখালীতে ক্যাম্পের বাইরে জনৈক ইসমাইলের ছত্রছায়ায় ফার্মেসীর আড়ালে রোহিঙ্গা ফরিদের কালো ব্যবসা” এবং ৩১ আগষ্ট দৈনিক আজকের দেশবিদেশ সমুদ্রবার্তা,এবং এর পুর্বে মেহেদী পত্রিকা সহ কয়েকটি অখ্যাত অনলাইন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত সিন্ডিকেট সংবাদ সমুহ আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে।সংবাদে উপস্থাপিত তথ্য সম্পুর্ন মিথ্যা বানোয়াট, ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্যে প্রনোদিত,কাল্পনিক এবং উখিয়ার বালুখালীর সাংবাদিক নামধারী জনৈক চাঁদাবাজ তারেকুর রহমানের মিথ্যাচার ছাড়া কিছুই নয়।আমি নিম্ন প্রতিবাদকারী ‘জনতা ফার্মেসী’নামীয় একজন লাইসেন্সভুক্ত ফার্মাসিস্ট।আমার নিজেরও ডিপ্লোমা কোর্স রয়েছে।স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃক (ড্রাগ) লাইসেন্স ভুক্ত ওষুধের দোকান ঔষধ নীতির সম্পুর্ন নীতিমালা অনুসরণ করে পরিচালনা করছি।আমার ফার্মেসীতে ফরিদ নামক একজন রোহিঙ্গা কর্মচারী রয়েছে।যে দোকানে রোহিঙ্গা থাকবে,সে দোকানের রোহিঙ্গারাই গ্রাহক হিসেবে সদায় করেন।গ্রাহকের সুবিধার্থে রোহিঙ্গা কর্মচারী রেখেছি মাত্র।রোহিঙ্গা নেই এমন কোন এনজিও ও দোকান নেই।প্রয়োজনে রোহিঙ্গা কর্মচারী বিদায় করে দেওয়া যায়।তাতে আমার কোন আপত্তি নেই।প্রকৃত বিষয় হচ্ছে,বালুখালীর সাংবাদিক নামধারী জনৈক তারেকুর রহমান বেশ কয়েক মাস ধরে দোকানে কেন রোহিঙ্গা রেখেছো বলে মোটাংকের চাঁদা দাবী করে,অন্যথায় তাকে ফার্মেসী ব্যবসায় শেয়ার রাখতে হবে, এমন প্রস্তাব দিয়ে আসছিল।আমি তার চাঁদা দাবী সহ শেয়ারদার রাখার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করি।এতে তারেক ক্ষিপ্ত হয়ে আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে মিথ্যা কাল্পনিক সিন্ডিকেট সংবাদ প্রচার করতেই থাকেন।এতে আমার ব্যবসায়িক, পারিবারিক, পেশাগত ক্ষয়ক্ষতি এবং মানহানী করতেই থাকেন।আমি তার জ্বালায় অতিষ্ঠ হয়ে, উক্ত চাঁদাবাজ তারেকুর রহমানের বিরুদ্ধে উখিয়া থানা,সেনাবাহিনী,র্যাব,গোয়েন্দা সংস্থা,সাংবাদিক সংস্থা এবং আদালতে অভিযোগ দায়ের করি।গত ২১/০৮/২০২৪ ইংরেজী বিভাগীয় সাইবার ট্রাইব্যুনাল চট্টগ্রাম শাখায় দায়ের করা অভিযোগ আদালত আমলে নিয়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)কক্সবাজার
শাখা’কে তদন্ত পুর্বক প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।এতে উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের পশ্চিম বালুখালী এলাকার মাষ্টার নুরুল আলম ও জাহেদা বেগম দম্পতির ছেলে তারেকুর রহমান(২৮)কে প্রধান অভিযুক্ত একমাত্র আসামী করা হয়।তারেকুর রহমান অনিবন্ধিত সংবাদ মাধ্যম কথিত অনলাইন “এসএনসি২৪ নিউজ”র নিউজ এডিটর হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিয়ে চাঁদা ও অনৈতিক দাবীতে ব্ল্যাকমেইল করে মানহানিকর সংবাদ প্রচার করেন।চাঁদা না দিলে,তার আবদার পুরণ না করলে পেশাজীবি সম্মানিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কখনো ইয়াবা কারবারি, কখনো সোনা কারবারি,কখনো রোহিঙ্গা কালোবাজারী,কখনো ভুয়া ডাক্তার,কখনো লাইসেন্স বিহীন ঔষুধ ব্যবসায়ী,কখনো সন্ত্রাসী তকমা দিয়ে মিথ্যাচার করে থাকেন। সেই চাঁদাবাজ তারেকুর রহমানের নানা অপকর্মে অতিষ্ঠ হয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিকট প্রতিকার চেয়ে অভিযোগ দায়ের করিতে বাধ্য হই।প্রকৃত পক্ষে তারেক একজন চাঁদাবাজ।সাংবাদিকতার আড়ালে নানা অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে।তার অপকর্মের ধারাবাহিকতায় বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ তার কাছে অসহায় বানানোর জন্য নিউজ করার নামে ভয়ভীতি দেখিয়ে চাঁদা আদায় করেন।চাঁদা না দিলে কুরুচিপূর্ণ মিথ্যাচার করেন তার কথিত অনলাইন এসএনসি২৪ নিউজ নামক ভুয়া অনলাইন পোর্টালে।তেমনি আমার বিরুদ্ধেও তারেকুর রহমান এবং তার নেতৃত্বে গড়ে তোলা চাঁদাবাজ সদস্যদের দিয়ে ভুয়া নিউজ করান।কথিত সাংবাদিক নামধারী চাঁদাবাজ তারেকুর রহমান এবং তার দোসর চাঁদাবাজ সদস্যগণ কর্তৃক কাল্পনিক মিথ্যাচার সংবাদের তীব্র প্রতবাদ জানিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সহ সংশ্লিষ্ট কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
নিবেদক:
এস.এম. ইসমাইল
পিতা-মৃত মো.আকতার হোসেন,
মাতা-মৃত মাহমুদা খাতুন,জনতা ফার্মেসী,পশ্চিম বালুখালী(ফুটবল খেলার মাঠ),১ নং ওয়ার্ড,৫ নং পালংখালীইউপি,থানা-উখিয়া,
জেলা-কক্সবাজার।