বিগত ১১/০৯/২০২৪ইং তারিখে প্রকাশিত দৈনিক হিমছড়ি পত্রিকার ১ম পৃষ্ঠার ১ম কলামের শেষের দিকে “শহরতলীর রাবারড্যাম সড়কে নির্মাণাধীন মসজিদের জমি দখলে হামলা, ভাংচুর, লুটপাট” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ পাঠাস্তে আমি এই মর্মে প্রতিবাদ জানাচ্ছি যে, ঝিলংজা মৌজার আর.এস. ২৩২ নং খতিয়ানের ৬.০১ একর জমি স্থিত আছে । উক্ত খতিয়ানে (খ) নং দফার রায়ত মোঃ খলিল, আব্দুল মোতালেব, আব্দুল মন্নান, রমিজ উদ্দিন, নজির আহামদ, মকবুল আহমদ তাদের প্রাপ্ত জমি হতে গত ১৬/০৪/১৯৩১ ইং তারিখের ৫৫৫ নং পাট্টা দলিলমূলে আশা খাতুন (স্বামী- আব্দুল ছমদ সিকদার) কে ০৪ কানি ০৭ গন্ডা বা ১.৭৪ একর জমির দখল হস্তান্তর করেন।
আশা খাতুন পাট্টা দলিলমূলে আর.এস. ২১২০ নং দাগের তুলনামূলক বি.এস. দাগ নং ১৪৬১৯ ও ১৪৬২০, যাহার বি.এস. ৫৬৪, ৫৫১ নং খতিয়ানে দখল প্রাপ্ত হয়। কিন্তু বি.এস. ৫৬৪ ও ৫৫১ নং খতিয়ানে আশা খাতুন বা তার পরবর্তী ওয়ারিশগণের নামে প্রচারিত না হওয়ায় উক্ত বি.এস. খতিয়ান ভুল হওয়ায় আশা খাতুন এর ওয়ারিশ রমিজ উদ্দিন সিকদারের পুত্র আব্দুল অদুদ এর ওয়ারিশ খুরশিদা খানম গং স্বত্ব সাব্যস্থে গোলাভাগ এর আবেদনে মাননীয় যুগ্ম জেলা জজ ১ম আদালত, কক্সবাজার মোকামে অপর- ৩৪/২০২০ নং মামলা দায়ের করেন। যা চলমান রয়েছে।
উক্ত জমিতে তাবিলীগ জামাতের কোন মসজিদ স্থিত নেই। প্রতিবাদকারীগণের স্বত্ব দখলীয় জমিতে অনধিকার প্রবেশ করে এ.এম.জি. ফেরদৌসের সন্ত্রাসী রাজত্ব কায়েমের চেষ্টা করেছিল। এ.এম.জি. ফেরদৌস এর ক্রয়কৃত দলিল প্রকাশ করলেও উক্ত দলিল সংশ্লিষ্ট আদালতে উপস্থাপন করতে এখনো সক্ষম হয়নি। এ.এম.জি. ফেরদৌস তাবলীগ মসজিদকে ঢাল বানিয়ে অভিযোগকারীগণের স্বত্ব-দখলীয় জমি জবর-দখলে লিপ্ত আছে বিধায় প্রকাশিত সংবাদের জোর প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং প্রশাসনের প্রতি অত্র প্রতিবাদের বিষয় বিবেচনা করতঃ এ.এম.জি. ফেরদৌস এর বিরুদ্ধে বিহীত ব্যবস্থা গ্রহণ করার প্রার্থনা জানাচ্ছি ।
আন্তরিক ধন্যবাদসহ-
এফাতেমা বেগম স্বামী — মৃত আব্দুল অদুদ
সাং- মুহুরী পাড়া, ঝিলংজা, থানা ও জেলা- কক্সবাজার ।